Skip to main content

ভ্যাক্সিনরূপেণ সংস্থিতা

প্রায়ই দেখছি নানা হাউজিং কমপ্লেক্সে বিভিন্ন সংস্থা থেকে ভ্যাক্সিনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এই কাজটা আরেকটু বৃহৎ পরিসরে ভাবা যায় না?

লাস্ট পিরিয়ডটা হবে আসবে দাদা?

আজ খবরের কাগজ জুড়ে পড়লুম, B.1.617.2 নাকি বেজায় গায়ে পড়া, ভ্যাক্সিনের কোনো বাধা মানেনিকো, আর রুগীরে একদম তেনার দুয়ার অবধি নাকি নাকানিচোবানি খাওয়াতি পারে। তেদ্রোস এমনিতেই ত্রাসবাহক। তায় আবার বলছে এ নাকি ভীষণ চিন্তার কারণ। বলি হ্যাঁ গা, ভীষ্মের শরশয্যার কথা শাস্ত্রে পড়েছিলুম, টিভিতে দেখেছিলুম। একি আমাদের জগতজোড়া সেই দশায় নিয়ে যেতে চাইছে নাকি গা?

নৈবেদ্য

রবীন্দ্রনাথে ফেরার দরকার হয় না, রবীন্দ্রনাথে তো বাস। 'নৈবেদ্য' যখন রিফ্লেক্ট পাবলিকেশান সাত টাকায় বার করল, প্রায় দুশো কপি কিনে ফেললুম। যে আসে তাকেই দিই। যেন সদ্য বেরোনো কোনো কবির কাব্যগ্রন্থ। কেন? জানি, আবার জানি না। যেটা জানি সেটা হল, এ কাব্যগ্রন্থ অনেক ঝড়ের রাতে আগলে রেখেছে। যা জানি না তা হল কি করে আগলে রেখেছে তা বুঝি না। সব বোঝার কি ব্যাখ্যা হয়?

সংস্কৃতিপ্রবণ বাঙালি মন

গতকাল বাংলা নিউজচ্যানেলগুলোর সাংবাদিকেরা বেশ বাড়াবাড়ি করে ফেলেছেন এই নিয়ে বিস্তর লোকজন বিস্তারিত লিখছেন, আপত্তি জানাচ্ছেন, বকাঝকা করছেন ইত্যাদি ইত্যাদি মানলুম। কিন্তু আপনারা আর কিছু দেখলেন না? মানে খেয়ালই করলেন না? মানে আপনাদের সংস্কৃতিপ্রবণ বাঙালি মনে চোখেই পড়ল না? হায় হায়! অগত্যা আমিই বলি। 

তেদ্রোস

খালি খালি হু এর পেজে আপডেট দেখছি। তেদ্রোস মুখটা ভেটকে আবার না বলে বসে,

কখন শুরু কখন যে শেষ

'আকালের সন্ধানে' বলে মৃণাল সেনের একটি সিনেমা আছে। বেশ ছোটোবেলায় দেখতে বসেছি। মানে যখনও মস্তিষ্কে আঁতেল কোষ জন্ম নেইনি। বিষয় হল, একদল মানুষ শুটিং কর‍তে গেছেন গ্রামে আর সে গ্রামের দুর্ভিক্ষ অনাহার নানা ঘটনা ইত্যাদি। বুঝলামই না সিনেমাটা কখন কিভাবে শুরু হল আর কিভাবে কখন কেন শেষ হল। এরকম অনুভূতি পপকর্ণ ও ইডলি খেলেও হয়। ও মন কখন শুরু কখন যে শেষ কে জানে....তো সিনেমাটা দেখার

সত্যিকারের সমস্যা

আচ্ছা, এই যে এত এত ডাক্তারি পরামর্শ চলছে রাতদিন ফেসবুক জুড়ে, আসলে নকলে মিলে করিছে হাহাকার। এগুলোর দায় কারোর নেওয়ার নেই না?

বনসাই

এখন শোকে কেউ বিবশ হয় না
নিখুঁত নির্ভুল শব্দ চয়নে
    তাৎক্ষণিক শোকগাথা লিখতে
          শিখে গেছে শোকও
হৃদয় গভীর অরণ্য
     কেউ হারিয়ে যায় না
         সে অরণ্যেও ভিড় করছে
                  বনসাই

গোলমেলে নীতি

স্বয়ং রামচন্দ্র আড়াল থেকে তীর মেরেছিলেন। কিভাবে? না বালি সুগ্রীবকে তো একইরকম দেখতে। চিনতে পারছেন না। এদিকে সুগ্রীবের শর্ত যে পথের কাঁটা সরিয়ে দিতেই হবে, চুক্তি সেরকম। তখন চিনতে না পেরে কৌশল করে বালিকে বধ করা হল। কথা হল সুগ্রীব মালা পরে থাকবে। বালি পরবে না। 

কখন মিলিয়ে গেছে রাজা!

সমস্ত আয়োজন সারা
    একশো আটটি স্বর্ণদীপে
        জ্বলজ্বল করছে কম্পিত শিখা
ঘন্টাবাদক, শঙ্খবাদক প্রস্তুত 
 নববেশে, 
    তরুণ অঙ্গের কি শোভা!
 স্নিগ্ধ দিব্য 
          ভাবগম্ভীর পরিবেশ হল সৃষ্টি

Subscribe to হাল হকিকৎ