Skip to main content

শঙ্করদা

ফেসবুকে পরিচয় হয় তো কত মানুষের সাথে। 'ভারচুয়াল' শব্দটা এই ফেসবুকের দৌলতেই বুঝতে শিখলাম। তবে কতিপয় মানুষের সাথে আলাপের তাগিদ, বৈদ্যুতিন মাধ্যমের গণ্ডি ছাড়িয়ে দেখা শোনা ছোঁয়ার জগতে এসে পড়ে। Sankarদা এমনই মানুষের মধ্যে পড়েন।

বাবা-মায়ের বিবাহবার্ষিকী

সকালে বাবার ঘরে ঢুকতেই বাবা মুখটা ঘুরিয়ে নিলেন। সে ক্ষণিক দৃষ্টিতেই বুঝলাম বাবার চোখে জল। মনে পড়ল, আজ 6th জুন। বাবা-মায়ের বিবাহবার্ষিকী। জিজ্ঞাসা করলাম না কিছু। ফিরে আসলাম নিজের ঘরে।

কিছু মানুষ হিমালয়ের মত হন

কিছু মানুষ হিমালয়ের মত হন। শুধু মহৎ বলে নন। মাধুর্য আর প্রজ্ঞার এমন মেলবন্ধন যা আজকের দিনে ভীষণ দুর্লভ।
Sukanya Bandyopadhyay এর মা, মানে কাকিমার সাথে আলাপ হওয়ার পর এমন কথাই মনে এল। ওনার সাথে ফোনে কথা হয়েছে বেশ কয়েকবার। বর্ষীয়ান এই বিদূষী মহিলার সহপাঠী ছিলেন প্রখ্যাত সাহিত্যিক সমরেশ মজুমদার মহাশয়, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন।

যে যায়

আজ সকাল থেকেই মনটা খারাপ। আজ বলে না বেশ কিছুদিন ধরেই। Suvajit বদলি হয়ে পোরবন্দর চলে যাচ্ছে। আমার বন্ধু। ছিল ছাত্র। এখন কখনো বন্ধু, কখনো আত্মজ, কখনো অভিভাবক। যা হয়। ভালোবাসার আর কবে স্থির আয়তন হল বা গতিপথ হল!

নীল

কাজের দিদি সাতসক্কালে এসে উপস্থিত। বললাম, এত সকাল সকাল? সে বলল, আজ নীলের উপোস যে। তাড়াতাড়ি কাজ সেরে গঙ্গায় যাব স্নানে।

খানিক পর রান্নার দিদি। সেও তাড়াতাড়ি। কারণ এক, নীলের উপোস। মায়ের, সন্তানের মঙ্গলের জন্য প্রার্থনা।

রাস্তার পাশে

আটের দশকের কথা। তখন হাওড়ার সালকিয়ায় থাকতাম। প্রাইমারী স্কুলে যাওয়ার পথে একজন মুচীকে দেখতাম। হিন্দীভাষী

মৃত্যুঞ্জয়

আমরা বলতাম 'মানকাকু'। আসল নাম ক্ষুদিরাম মান। আমার দেখা বিস্ময়কর মানুষদের মধ্যে একজন। আশ্চর্য মানুষ!

দেবদাসী


ফাঁকা মন্দির। বেশ বড় মন্দির। বিগ্রহ - শ্রীকৃষ্ণ ও রাধার। সন্ধ্যা হয়েছে ঘন্টাখানেক হল। শীতের সন্ধ্যা তাড়াতাড়ি হয়।
প্রণাম করে উঠতেই খেয়াল করলাম একজন বৃদ্ধা পূজার আয়োজন করছেন মন্দিরের এক কোণের দিকে বসে। সাদা শাড়ি। মাফলার জড়ানো মাথা। দেহটা একটু সামনের দিকে ঝোঁকা।
বললাম, দরজাটা একটু খুলবেন, একটা ছবি তুলব। আমার আর আমার আরো দু'জন বন্ধুরই মুর্তিটা খুব ভাল লেগেছিল।

বীরেনকাকু

কিছু মানুষকে আমার চেতনার আশেপাশে খুব অল্প সময়ের জন্য পেয়েছি। কারণ,
Subscribe to স্মৃতিকথন