Skip to main content

লোভী

ইচ্ছাগুলোর গলা টিপে
      তাদের তাজা উষ্ণ রক্ত দিয়ে
   বানাতে গিয়েছিলে নিজের স্মৃতিসৌধ

ভেবেছিলে বিশ্ববাসী প্রদীপ হাতে
  প্রতিদিন আনবে শ্রদ্ধার অর্ঘ্য

অমানিশা

রাত দুটো। গঙ্গাতীর। কালীপূজার রাত। শুনতে পেলাম আরতির আওয়াজ। মন ছুটল শব্দভেদী বাণের মত।

মা

চারদিকে আলোকসজ্জা। সন্ধ্যে হয়েছে বেশ খানিকক্ষণ হল। রাস্তায় হাঁটছি। কিছু একটা চিন্তা মাথার মধ্যে নিজের অজান্তেই চলছে। হঠাৎ কানে এলো একটা মহিলা কণ্ঠস্বর, অনুরাধা পাড়োয়াল, প্যাণ্ডেলে বাজছে, 'সময় তো থাকবে না গো মা'...

ছুটি মঞ্জুর

 ছুটি মঞ্জুর
  সবুজ চিঠি
নীল রঙে মাখা
  মুগ্ধ দিঠি

(ছবিঃ দেবাশিষ বোস)

বুঝবে না

আপেল মাটিতে পড়ার জন্য দায়ী কি শুধুই মাধ্যাকর্ষণ?

যদি

যদি নিন্দা করতে চাও তো
      শুধু বৃন্ত বা কুঁড়ি হলেও হবে

সময়

তারপর?
তারপর কি রৌদ্রোজ্বল পথে হেঁটে চলে যাবে দূরে?
নাকি নদী সাঁতরে যাবে ওপারে ওই ঘন জঙ্গলে?

জানোয়ার

হস্টেল রুমে ঢুকে বাঁদিকের দেওয়াল হাতড়ে স্যুইচটা জ্বালতেই পরমা চীৎকার করে উঠল। বাইরে প্রচণ্ড জোর বৃষ্টি হচ্ছে। জানে কেউ শুনতে পাবে না। তবু রিফ্লেক্সে চীৎকারটা বেরিয়ে এলো গলা থেকে। তার মেরুদণ্ড দিয়ে একটা হিমেল স্রোত নেমে গেল। সে বুঝতে পারছে তার নীচের ঠোঁটটা থরথর করে কাঁপছে। তার পা-দুটোও যেন তাকে ধরে দাঁড়াতে দিচ্ছে না, এমন দুর্বল অবশ হয়ে আসছে তার শরীর। মনে মনে বলল, 'জানোয়ারটা ঢুকল কখন?

পরিচয়

তীর্থযাত্রী ফিরে এসেছিল
    পথ হারায়নি
দিক ভুলেছিলো

Subscribe to