জীবনে চাই কি?
শোনো, কত মানুষের অভিযোগের উত্তর দেবে? কত? তুমি শেষ হয়ে যাবে কিন্তু মানুষের অভিযোগ শেষ হবে না। দেখো না মৃত মানুষদের নিয়েও মানুষের কত অভিযোগ। যার নাভি ভেসে গেছে কত শতাব্দী আগে জলে, যে মানুষ মাটিতে মিশতে মিশতে শত শতাব্দী পার হয়ে গেল, তাকে নিয়েও মানুষের অভিযোগ। অভিযোগ শেষ হয় না। সে যেন রক্তবীজ।
সমঝোতা
- আপনি নিজের প্রশংসা এভাবে নিজেই নিজের মুখে করেন কেন? বাজে লাগে না?
- কেন বাজে লাগবে কেন?
রাতের প্ল্যাটফর্ম
- সব ট্রেনের টাইমটেবিল মুখস্থ?
- বললাম, ধুর, তাও কি হয়?
- রাতের ফাঁকা প্ল্যাটফর্মে লাল সিগন্যালের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে মন খারাপ লাগে?
- উদাস হয়।
মুড়ি গুণকীর্তন
দৃষ্টিভঙ্গী
যদিও আমরা কথায় কথায় খাজুরাহো, কোনার্কের মূর্তির দিকে আঙুল তুলে বলি, দ্যাখোদিকি আমরা কত উদার, কি নিষ্কাম দৃষ্টিভাবনা আমাদের, তবু মিন্ত্রার ভাগ্যে তা জুটল না। কদিন আগেই গয়নার বিজ্ঞাপন নিয়েও একই ঘটনা ঘটেছিল।
পোর্টিং
যখন ফোন নাম্বার পোর্টিং করার ব্যাপারটা জানলাম, আবার বেশ মজা লাগল। আমার একটা এয়ারটেল নাম্বার ছিল, মানে যেটা আমার বর্তমান ফোন নাম্বার আর কি। তো আমার কি খেয়াল হল, মনে হল এয়ারটেলে কেন থাকব, যাই এয়ারসেলে, বেশ সস্তা। দিলুম পোর্টিং এর আবেদন করে। এয়ারটেল থেকে ফোন করল, কেন ছাড়ছেন, এতদিনের পুরোনো কাস্টমার আপনি। বললুম, "আপনাদের এখানে থেকে আমি কাজ করতে পারছি না, না ফোন ঠিক আসছে,
মহামানবের সাগরতীরে
কেউ ভারতকে পেতে চায়। কাউকে ভারতে পায়।
যে ভারতকে পেতে চায়, সে কড় গোনে, দাগ কাটে, এদিক ওদিক ভিন্ন ভিন্ন রং খোঁজে, চোখ রাঙায়, দল পাকায়, দল ভাঙে।
আসলে তো শেষ হয় না
অল্পক্ষণ পরেই সব শেষ হয়ে যাবার কথা। বুলেট শরীরকে বলল, থামিয়ে দিলাম। আগুন শরীরকে বলল, পুড়িয়ে দিলাম।
সব শেষ হল। আগুন নিভে গেল। বুলেটের জন্ম সার্থক। আগুনের তাপ সার্থক।
সহানুভব শিক্ষা
১) “স্যার বেশি মাস্টারবেট করলে আর বাচ্চা হয় না?"
২) “দিনে ক'বার মাস্টারবেট করা যায়?”
৩) “স্যার আমার মনে হয় আমার একটা টেস্টিস বড়, একটা ছোটো।”
৪) “স্যার কত ফোঁটা রক্ত জমে যেন এক বিন্দু বীর্য তৈরি হয়?”
এই মুক্তি
আমার খুব কাছের এক বন্ধু তার জগন্নাথ দর্শনের গল্প বলছিল। আমি না হয় তার ভারসানেই লিখিঃ