Skip to main content

কতই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায়

---

তো হল কি, অনেকে বলছেন কাল কেমন বেড়ালুম সে বিষয়ে কিছু লিখতে। প্রথমে ভাবলাম লিখব না, কারণ গন্তব্য (কামারপুকুর-জয়রামবাটি) কিছু নতুন জায়গা নয়, আগেও গেছি, আর যাঁদের উদ্দেশ্যে যাওয়া তাঁরাও ঘরের মানুষ। তবে আর লেখার কি থাকতে পারে?

অসহ্য



---
রত্না সিমেন্ট বাঁধানো বেঞ্চে বসে। বিকাল পাঁচটা। সদ্য দূর্গাপূজো গেল। লক্ষীপূজোও। রত্নার ছেলে বউ নাতি নাতনি কেউ আসেনি। ওরা আসবে না, বউমা বলেছে (নিজেও চায় না)। “কনকা” বৃদ্ধাশ্রমটা তাদের বাড়ি থেকে পঞ্চাশ কিলোমিটার হবে। রত্না আশা করে না আর।

সরে দাঁড়াও

অবশেষে না হয় শূন্য আঙিনা হবে
   শূন্য আঙিনাও কাড়বে?

দুদিক

তুমি তোমার ছুরিটাকে দুদিকেই ধার দিয়েছ
এখন যা খুশি তাই কাটছ কচ কচ করে
   বারণ করতে গেলেই বলছ

শিখণ্ডী

কথাগুলো মিলিয়ে গেছে
     কাঁটার মত বিঁধে আছে

সিঁদুর

তোমার সিঁথিতে যে লালদাগ
     ওটা বেড়া না বাগানের সীমারেখা?
তবে আমার মাথায় নেই কেন?

আসল কেউ নয়

আসলে কেউ আসল নয়
সাজঘর বদলে যায়
   মঞ্চ বদলে যায়

স্পর্ধা!

মুড়ি বিক্রী করতে আসেন
    পঁয়তাল্লিশ ঊর্দ্ধ, চশমা চোখে ছিপছিপে মহিলাটি

UNCALLED

I was parching ,
as solitary incense ;
some were indulging ,
Subscribe to