Skip to main content

ডিল

(রায়বাহাদুর ছবি বিশ্বাস, পক্ষীপ্রেমী পাহাড়ি স্যান্যাল মহাশয়কে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ওই পাখিতে কি রোস্ট হয়….? তবে ও পাখিতে আমার আগ্রহ নেই…...

ছাড়ো তো

আমার যাতায়াতের পথে একটা নীল রঙের দেওয়াল পড়ে। যেতে আসতে তাকাই, চোখে আরাম লাগে।

চায়ের কাপ

হাতপাখার হাওয়া খেতে খেতে নিরাবরণ স্তনের দিকে আঙুল দেখিয়ে শৈব্যা বলল, তোর বাবা… এই খেয়ে বড় হয়েছে….

পোড়াও

জঙ্গলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গাছটা ক্রমশ নি:সঙ্গতায় আক্রান্ত হল। তার পাতা ঝরে গেল। কুঁড়ি কমে এলো। বুকের মধ্যে কান পাতলে অহর্নিশি হু হু বাতাসের শব্দ পাওয়া যেত। একদি

ওকে বলো

ওকে কেউ বলবে, ও যেন কবিতার কাছে ফিরে যায়। এই যে নিন্দার সাতকাহন নিয়ে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে সে, আসলে তো ক্ষোভ নয়, রাগ নয়, এ অভিমান। কবি বলেই যে না ওর এত অভিমান।

এইটুকুই তো

জলের বোতলটা ভরে দাঁড়াতে গিয়ে কোমরে সটকা লেগে গেল। কোনোরকমে নিজের শরীরটা দেওয়ালে ঠেকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকল। দমবন্ধ হয়ে আসছে যন্ত্রণায়। স্লিপডিস্ক হল নাকি<

আরাম

একজন মানুষ সুখ রান্না করত। তার সুখের সুবাস ছড়িয়ে পড়ত দশদিকে। দশদিক থেকে মানুষ আসত, পাত পেড়ে বসত, সে সুখ পরিবেশন করত। সবাই আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে সুখে মাখামাখি হয়

Subscribe to