Skip to main content

শুভ নববর্ষ

ভালোবাসা
আমার আলো

ক্ষমা
আমার স্নানজল

বিশ্বাস
আমার পথ

অনুরাগ
আমার গতি

প্রার্থনা
হতাশার অন্ধকারে
   আমার চকমকি

বন্ধুরা
আমার হৃৎযন্ত্রের ছন্দ

স্বপ্ন
কোনো একদিন
সাদা খবরকাগজের পাতা

তুমি
আমার আশা
আমার দিশা
আমার শেষ আশ্রয়

 

বর্ষশেষ

মামু বলল, দেখো ডুবন্ত সূর্য.... কি দারুণ রঙ না মামু!

ধরা দিতে চাইলে দূরত্বটা কিছুই নয়

ধরা দিতে চাইলে দূরত্বটা কিছুই নয়
চাঁদের আলো বিছানার চাদরে পড়লে বুঝি
ধরা না দিতে চাইলে অতি নৈকট্যও ফাঁকি
হাতঘড়ির আওয়াজটা কানে এলেই বুঝি

মাছ

- ও মাছদাদা, চিংড়ি কত করে?

- দুশো করে বৌদি।
- এবারে উঠেছে বোধায় বেশি নাকি?
- হ্যাঁ, নেবেন?
- না না, আগের টাকাগুলো শোধ করে নিই। আগেরটা তো দিতে পারিনি এখনো। আসলে ওর মাইনে হতে দেরী হচ্ছে। হলেই দিয়ে দেব। তারপর মাছ নেব, কেমন?
- ঠিক আছে বৌদি।

মাছওয়ালা সাইকেল নিয়ে চলে গেল। শ্বেতা বারান্দার গ্রীল ধরে এখনো দাঁড়িয়ে। বয়েস পঁয়ত্রিশের আশেপাশে হবে। 

শুভ জন্মদিন, মা


একটা ছোট্ট চারাগাছ জন্মাল বনে। বড় হতে লাগল। বনের পাখি, পশু, মানুষ সব্বাইকে সে ভালোবেসে ফেলল। পাখি ডালে বাঁধল বাসা। মানুষ ক্লান্ত হয়ে পেল আশ্রয়, পেলো মনের কথা বলার সাথী।

পরিবর্তন

কেউ বিপদে ফেলে বলেছিল -
            দেখ কেমন লাগে
কেউ বিপদে দেখে বলেছিল -
কাজ আছে ভাই আসি
সব ঠিক হয়ে গেলে একটা মিসড কল দিস
             চলে আসব
কেউ বিপদে শুনেই বলেছিল -

বাউল অন্তর্যামী

আমার আশেপাশের সব ফ্ল্যাটের সব্বাই পাক ছুটি
কেউ যাক দিঘা, কেউ পুরী। কেউ ভাইজ্যাগ, কাশ্মীর
        এমনকি সুইজারল্যান্ড বা প্যারিস
   যাক না, যেখানে খুশী যাক। হিংসা আজ ফাটা কোলবালিশ।
তুমি এসো সন্ধ্যেবেলা। 
আমি সমস্ত চমক আগলে, বুকের হাতুড়িটাকে সামলে, বসাই চা।
তুমি বসার ঘরে বসা।

একা

হাট্টিমাটিমটিম

স্থান - মন্দির

উপস্থিত-
ডাক্তার - রুগী
উকিল - মক্কেল

উদ্দেশ্য - আত্মোন্নতি

ভগবান - কনফিউজড

নেট ফল - কে গায়?
   হাট্টিমাটিম তারা মাঠে পাড়ে ডিম

আলো

ওগো কে জ্বাললে এত আলো?

আমায় ডাকো
    আমায় ডাকো
        আমায় একটিবার ডাকো

আমিও জ্বালি একটি প্রদীপ
আমার সারা জীবনের সব অন্ধকার করে জড়ো

আমায় ডাকো, আমায় ডাকো,
         আমায় একটিবার ডাকো

Subscribe to