Skip to main content

নিরাবরণ

এ এক পৌরাণিক বসন্তের কথা। বিকাল থেকেই আজ বসন্তের দখিনা বাতাস বিভিন্ন ফুলের সৌরভ মদিরাপানে উন্মত্ত। প্রেমিক প্রেমিকার শরীর মনকে মদনাহত করে কামাগ্নিকে 'হু হু' করে জ্বালিয়ে পাগল করে তুলেছে। এতৎসত্ত্বেও ঋষিপুত্রের মন আজ ভীষণ অস্থির। আজও অপ্সরা আসবে। আজ তাদের মিলন শূণ্যমার্গে, ওই নীলাকাশের আঙিনায়। তবু সুদর্শন তরুণের মন কি এক চিন্তায় চঞ্চল।

ভিতর - বাইরে

শরীরটা আমার বাইরের জিনিস, আর চিন্তাটা আমার ভিতরের – এমন একটা ভাগ আমাদের বোধে স্বতঃই এসে থাকে। আমার হাঁটাচলা, কথাবলা ইত্যাদি নানান অঙ্গভঙ্গী আমার এই বাইরের জিনিসটার সাথে – আমার শরীর। ভিতরের আমি কখনো তার থেকে আলাদা আবার কখনো একযোগে। এই বাইরে ভিতরের মাঝে এমন একটা জায়গা আছে, যাকে বলা যেতে পারে NO MAN’S LAND.

অহংকার

তোমার তুমি
   খানিকটা বিধাতার সৃষ্টি

অপেক্ষা

হাট ভেঙে গেছে কখন
   আমি ফিরতে পারলাম না

সতর্ক

আমার অসতর্ক হাতে লেগেছিল
    তোমার আনমনা হাতের ছোঁয়া

আমার অচেতনে লাগল টান
        তোমারও

তুমি থমকালে। আমি দাঁড়ালাম।
আমি নীড় পেলাম। তুমি পেলে খুঁটি।
আমি ভরসা পেলাম। তুমি পেলে ছুটি।

সমর্পণ

মাঝে মাঝে ভয় হয়
খুব ভয় হয়

প্রতিযোগিতা

তোমার সাথে মৃত্যুর দৌড় প্রতিযোগিতা
     কত মিটারের জানো?
আমি জানি না
   জানব কি করে বলো

পুষ্প হৃদয়

একটা কোমল প্রাণ
    নীরব চাহনিতে
কার সে বাণী শুনিয়ে গেল
  জাগরণের গীতে

 

(ছবি - Pritam)

আকুল

আসমুদ্রহিমাচল বুকে নিয়ে বসে আছি
   তুমি আসবে বলে

রাস্তার পাশে

আটের দশকের কথা। তখন হাওড়ার সালকিয়ায় থাকতাম। প্রাইমারী স্কুলে যাওয়ার পথে একজন মুচীকে দেখতাম। হিন্দীভাষী
Subscribe to