Skip to main content

সুধাসরসে

যখন জেগে থাকি, তখন কয়েক ভাগে ভেঙে জেগে থাকি। বাইরের জীবন, পারিবারিক জীবন, ব্যক্তিগত জীবন। মাল্টিপল প্লাগের মত, একই চেতনা থেকে এতগুলো দিকে স্রোত বইছে। চেতনার

যা জমে না

কতটুকু জমায় মানুষ অবশেষে? বাইরে যা জমে সে বাইরের জিনিস। নিজের ভিতরে যা জমে, সে কতটুকু?

গুঁড়ো গুঁড়ো

সন্ধ্যে হব হব, ঈশ্বরগুপ্ত সেতুর উপর দাঁড়িয়ে, শ্রাবণের আকাশ তখন বারবার ওয়ালপেপার সেট করতে ব্যস্ত। কোনোটাই যেন মনের মত হচ্ছে না। হঠাৎ এক ঢেউ খেলানো কালো মেঘের

মাহেন্দ্রক্ষণ

অনবরত এই যে চলা। অনবরত এই যে নিজেকে ঘিরে আবর্ত। অনবরত এই যে এক অন্ধকার থেকে আরেক অন্ধকার গলির দিকে যেতে, মাঝে এক চিলতে আলোর অবসর। এর মধ্যে যুক্তি-সাযুজ্য-অর্

ভাঙা বাতাসা

শ্যামশ্রীর এতটা উঠতে অনেক ধকল হয়েছে। তিনতলায় পুজো হচ্ছে। অমাবস্যার পুজো। মায়ের পুজো। এ বাড়ি থেকে চারটে বাড়ি গেলেই মোড়ের একতলা সবুজ বাড়িটা শ্যামশ্রী

স্বপ্রকাশ

যখন টুকরো টুকরো হয়ে গেলাম। চুরচুর হয়ে গেলাম ভেঙে, একবার মনে হয়েছি

Subscribe to