কথায় করে ছলো
বিরুপাক্ষের ডিসেম্বরের শেষ তারিখ এলেই মন খারাপ লাগে। বছর শেষ হচ্ছে বলে নয়, ক্যালেন্ডারটা ফেলে দিতে হবে বলে। অ্যাদ্দিন মুখোমুখি কাটানো। গোটা একটা বছর। কম কথা!
সব যে এক
নতুন বছরের সক্কাল হল। বাল্যকালের স্কুলের বন্ধু, দীর্ঘকাল যোগাযোগ ন
অনুভব
দেশ - সঙ্ঘজননী
নতুন বছর নতুন বছর
সুমিত্রা সেন
সালকিয়ায় রবীন্দ্রজয়ন্তী অনুষ্ঠান। বড় করে হচ্ছে। অনেক বড় বড় শিল্পীরা আসবেন। কিন্তু হল কি বিকেল থেকে শুরু হল তুমুল ঝড়বৃষ্টি। সব লণ্ডভণ্ড হবার জোগাড়। বড় মাঠ। কা
এক্কাদোক্কা
অনেকটা রাস্তা ভিড়ে একা একা হেঁটে ফেললাম। শীতের আমেজ।
অশ্রদ্ধা
সমস্যাটা চূড়ান্ত আকার নিল পুলকের কাজটা চলে যাওয়ার পর। একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে সেলসের কাজ করত পুলক। আহামরি কিছু মাইনেপত্র না হলেও চলে যাচ্ছিল একরকম। তিস্তার
এমন জল্লাদের মত ঠাণ্ডা
এমন জল্লাদের মত ঠাণ্ডায় আমার কোনো সুখ নাই। হেঁটে ফিরছি। বড় মাঠ। ধোঁয়াশা আর কুয়াশায় মাখামাখি। চাদ্দিকে কিচ্ছু দেখা যায় না। গাড়ির হেডলাইটগুলো দেবলোক
শান্তিসৌধ
সংসারে শান্তি রাখতে চেয়েছিল মানুষটা। আজীবন।