Skip to main content
Select All

শশী নিভার সংসার

নিভাননী ও শশীবালা পাশাপাশি বসিয়া আছে। নিভার বয়েস হইয়াছে পঁচাশি। শশীর পঁচাত্তর। নিভার স্বামী রাজনৈতিক আন্দোলনে মারা যায়

তুইও মর

বাড়ি ফেরার পথে দাঁড়ালো। প্যান্টের পকেটে দুমড়ানো দশটাকার নোট। বার করে বলল

দরজা

সেদিন ছিল দরজা পুজোর আয়োজন। গ্রামের সব বাড়ির দরজা থাকবে বন্ধ। রাজপুরোহিত আসবেন রথে চড়ে। একে একে সব দরজা হবে পুজো। গৃহস্থের মঙ্গলের জন্য হবে যজ্ঞ। স

আক্ষেপ

রেলকলোনিতে আরপিএফদের কোয়াটার্স। প্রতি শনি-মঙ্গলবার সন্ধ্যেবেলায় বসে রামনাম সঙ্কীর্তন। প্রায় সবাই অবাঙালি। ইউপি

অনায়াসে

রোগ-শোক-জরা-মৃত্যু এড়িয়ে কতদূর যাবে?

কেক

বাড়িতে সেদিন অনেকেই এসেছেন। জন্মদিনের নেমন্তন্ন। সন্ধ্যেবেলা বসার ঘরে হইচই

তাকেও তো যেতে হবে

ভামিনী দুটো স্বপ্ন উনুনের আঁচের মত বুকে জ্বালিয়ে বেঁচেছে। একদিন ভাতের থালার উপর হাত দিয়ে বলবে, আর দিও না…. পারব না গো…..

Subscribe to