Skip to main content

বিশ্বাস

পথ চলতে সামনের দিকে কত সাবধানতা, কত সতর্কতা! কারণ আমার চোখদুটো সামনের দিকে করা।

গল্প না তো!

একটা ছেলে ছিল। এটা গল্প নয়।
ছেলেটার একটা হৃদয় ছিল। এটা কবিতা নয়।
ছেলেটার একটা বাড়ি ছিল। এটা উপন্যাস নয়।
ছেলেটা ভালোবাসায় বিশ্বাস করত। এটা মহাপুরুষের বাণী নয়।

হঠাৎ একদিন সব হারিয়ে গেল। এটা ইতিহাস নয়।
শুধু ছেলেটা হারালো না। এটা অলৌকিকতা নয়।
ছেলেটা এখন মাটি খুঁড়ে শিকড় খুঁজছে। এটা ভুগোল নয়।

অপেক্ষায়

জল তোলার পর বালতিটা একা আবার

স্বামীজী

বেলুড়মঠ, শান্তিনিকেতন - এগুলো পার্কসদৃশ, কিছুটা উচ্চমার্গের বিনোদনস্থল আজ। কোনো রসালো মিষ্টি বানানোতে বিফল হলে, মা-কাকিমাদের মুখে একটা কথা শোনা যায় - ইস্, রসটা ভিতরে যায় নি রে!

স্বামীজি

বললে
তোমার ভিতরের সুপ্ত দেবত্বকে জাগাও

তাকালাম অন্তরে, বললাম
      ঘন অন্ধকার। আলো কই?

ভেলভেট পোকা

ঘাসের উপর সুরের চাদর বিছিয়ে গেল
হলুদ ঘাসগুলো সারাগায়ে ধুলো মেখে

একা

অন্যজনের কথা কেন বলবে?
এসো। একা বসে কটা কথা একা একা বলো।
ওরা পাগল বলবে? বলুক।
ওরাও একা একাই বলবে তুমি না শুনলে।

কৌশল

যবনিকা

তোমার সাথে বোঝাপড়া তো আছেই
    আজ না হয় কাল
মাটিতে পা রাখা, আলোতে চোখ মেলা

পুষ্পপুরাণ

শীতের সকাল। খুব বড় ফুলের বাগান। পিকনিক চলছে হইহুল্লোড় করে। কে একজন চীৎকার করে বললেন, মাইতিবাবু এদিকে একবার আসুন। কি অসাধারণ ফুলটা দেখুন।
Subscribe to