Skip to main content

সাধন


গভীর রাত। গঙ্গার তীরে একলা সাধু। সংশয়ী দরজায়। সাধু বললেন, কি চাও?
- উত্তর
- সে তো দরজায় মেলে না। মেলে ভিতরে এলে।
- অন্ধকার যে।
- অপেক্ষা করো। বাইরের আলোর ধাঁধা কাটলে ভিতরের আলো দেখা যায়।

শিবগুরু বনাম কর্পোরেট-গুরু

কালকের Times of India'র প্রথমপাতায় চোখ পড়তেই 'রাজা' নাটকটা মনে পড়ল রবীন্দ্রনাথের। সেখানে বলা হচ্ছে, 'তিনি সবখানেই আছেন বলে কোনোখানে বিশেষ করে নেই'।

নারী নাকি সমাজ?


মেয়েটার স্বামী ফুলশয্যায় মদ্যপ হয়ে এলো। গরীব হলে এমন হয়। সমাজ উদাসীন।
সংসারের জোয়াল মেয়েটার ঘাড়ে। স্বামী মাতাল, উদাসীন। পরিবার উদাসীন। পাড়া উদাসীন। সমাজ হাই তুলে সমাজোদ্ধারকদের সাথে ঘোরে, শিথিল পায়ে।

যেদিন তাঁরা বুঝলেন

যেদিন তাঁরা বুঝলেন ঈশ্বরের অস্তিত্বের চেয়ে মানুষের আবেগ আর ভয় বেশি সত্য
...

ঘর

এককণা ধুলো 
বসন্তের বাতাসে উড়ে শিমূল ফুলের পাপড়িতে গিয়ে বসল
 লাল বিছানায় শুয়ে আকাশে তাকিয়ে দেখল

যেদিন ঈশ্বরকে পেলাম

যেদিন ঈশ্বরকে পেলাম ঈশ্বরের বাইরে
   সেদিন প্রেম মেলল ডানা অনন্ত নীলে
       দেহ-নীড় ছেড়ে এলো, হল ব্রজবাসী

মাতৃভাষা

"আমাদের স্বীকার করতেই হবে যে, আমরা যেমন মাতৃক্রোড়ে জন্মেছি তেমনি মাতৃভাষার ক্রোড়ে আমাদের জন্ম, এই উভয় জননীই আমাদের পক্ষে সজীব ও অপরিহার্য।” ~ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

২১ শে

নাভিকুম্ভ পোড়ে না জানো তো?

আমের বোল

আমের বোল একলা আসে না
  কিছুটা প্রেম, কিছুটা স্মৃতি, কিছুটা উদাসীনতা নিয়ে আসে
...

যাঃ

Subscribe to