Skip to main content
Select All

বিষগাছ

বয়েস তেরো। বিহারের স্কুল। স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল, ক্লাসমেট, শিক্ষক সবাই মিলে, বহুদিন ধরে, বাকিটা বলে দিতে হবে? বুঝতে পেরে গেছি না? আবার মনে হচ্ছে না কেন কেন কেন... কোথায় ভুল হচ্ছে? সমাধান জানি না। কেউ জানি না।

এযাবৎ জীবনে অনেক সান্ত্বনাবাক্য শুনেছি

এযাবৎ জীবনে অনেক সান্ত্বনাবাক্য শুনেছি, আজকের মত শুনিনি। সরকারি হাস্পাতাল, চারদিকে থিকথিক করছে ভিড়। একটা পেশেন্ট পার্টিকে একজন সবজান্তা দাদা(সব পেশেন্ট পার্টির সাথেই থাকেন) সান্ত্বনা দিচ্ছেন।

আহুতি

        টিপটিপ করে বৃষ্টিটা হয়েই যাচ্ছে সকাল থেকে। পরমা চোখ খুলে দেখল সে আজকেও মারা যায়নি। পায়ের নীচের দিকের দরজাটার দিকে তাকালো। সবুজ পাল্লা দুটো খোলা। বাইরে অনেকের কথা বলার আওয়াজ। ক'টা বাজে? ন'টা না দশটা?

এককালে আমার ছাত্র ছিল

এককালে আমার ছাত্র ছিল। এখন বন্ধু, খুব কাছের, আদরের আমার। একটা বেশ নামকরা মাল্টিন্যাশেনাল কোম্পানিতে কাজ করে এখন। আমায় খানিক আগে লিখে পাঠালো -

সাপ

পায়ের ফাঁকে ফাঁকে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। জড়িয়ে মুখ থুবড়ে স্টেশানের উপর পড়েই যেত হয়ত লোকটা। সামলে নিয়ে উঠে দাঁড়াল। একটা বিড়ি বুক পকেট থেকে বার করে ঠোঁটে চেপে ধরে দেশলাইয়ের প্যাকেট লুঙ্গীর কোমরের ভাঁজ থেকে বার করল। কাঠি নেই। ফাঁকা দেশলাই বাক্সটা রেললাইনে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে ঠোঁট থেকে বিড়িটা নিয়ে ডান হাতের মধ্যমা আর বুড়ো আঙুলের মধ্যে রেখে নাড়ালো কিছুক্ষণ।

তিতিল নয়ন-নীরে ভীম কলেবর

        মহাকাব্যের একটা সুর থাকে। হঠাৎ মনে এলো সেই ক্ষণটার কথা --- গভীর রাত; একজন নারী একজন পুরুষের সাথে গোপনে দেখা করতে যাচ্ছেন, নিজেকে রক্ষার বিনতি জানানোর জন্য। কারণ কীচক তাকে বিরক্ত করছে। কীচক তার মর্যাদায় হাত দিতে চাইছে। কার মর্যাদায়?

সেদিন যখন আকাশ জুড়ে মেঘ

সেদিন যখন আকাশ জুড়ে মেঘ
তখন আমি নিশ্চল

আমার মধ্যখানে যে একা
সেদিন সে উতলা বাতাসে চঞ্চল

তখন কোথায় তুমি?
আজ দিগন্ত ঢাকা ছায়ামল্লার তানে

একাই এসো, মৃত্যুর মত
অশ্রুকণায় সুর বাঁধা আছে
      গীতগোবিন্দ প্রাণে

(ছবিঃ সুমন)

কবিতা তো চোখের না গো


কবিতা তো চোখের না গো
     কানের
কান তখন শ্রবণ যন্ত্র না
  চোখের দোসর, 
           প্রাণের
Subscribe to