Skip to main content

রামকৃষ্ণ ঠাকুর আর ঘুঁটে

নিজের জন্য মন খারাপ হল সরস্বতীর। কার্তিক মাসের সকাল। শীত আলতো হাতে বাচ্চাদের মত ছুঁচ্ছে। ফুটছে না। পুকুরের উপর অল্প অল্প ঢেউ। ছেলেবেলা, যৌবনবেলা, সোহাগবেলা,

যে বাতাসে

যে বাতাসে শ্বাস নেয়

সে বাতাসেই ঝড় ওঠে

তাই বলে

    শ্বাস বন্ধ করে তো বাঁচে না মানুষ!

উৎসব

খট করে একদম বাইরের গেটে আওয়াজ হল। ঘড়ির দিকে তাকালাম, পড়তে আসার সময়

একটু চা হলে ভালো হত

আলোটা নিভিয়ে দে শম্ভু, আর আওয়াজটাও বন্ধ করে দে।

    কথাটা বেশ চীৎকার করেই বলতে হল। উপায় নেই। সামনে প্রচণ্ড জোরে লরির উপর বক্স বাজছে।

হারিয়ে

মানুষটা হাতের উপর রাখল জিভ, কান, চোখ, হৃদয় সাজিয়ে। বলল, নাও। আজ থেকে আমি তোমার।

সরল সত্য

যীশুখ্রীস্টকে যারা মেরেছিল আর যে মারার আদেশ দিয়েছিল, তারা সবাই জানত তারা ঠিক নয়। এমনকি তার নামে যারা নালিশ করেছিল তারাও জানত তারা ঠিক নয়। কিন্তু ঠিকটা কি তাও

মৃত্যুঞ্জয়

গামছা কিনতে গিয়ে শেষ ট্রেনটা মিস হয়ে গেল অলোকের। বউটা এলো না। হাঁটুতে ব্যথা। কাঁচরাপাড়া স্টেশানে বসে অলোক। শ্রীগুরু আশ্রমে গিয়েছিল। বউ আর সে দু

পেট গরমের তত্ত্ব

গতকাল এক ভয়ানক স্বপ্ন দেখে ঘেমে নেয়ে উঠলাম। আসলে শুতে যাওয়ার আগে বেশ কিছু তত্ত্বজ্ঞানী গুরুঠাকুরের পেজ

Subscribe to