মাটিকুমড়ো
বেশ ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা লাগছে। সিটে বসলাম না। আরে বাবা রাতদিন বাড়ির ভিতর বসেই তো আছি, আর কতদিন বসে থাকা যায়!
গন্তব্য, বারাণসী
আমার সুন্দরবন ভ্রমণ
তো ট্রেনে তো বেজায় ভিড়। ওদিকে অমিতাভ স্যার গুরুগম্ভীর গলায় বারবার বলে চলেছেন দূরত্ব বজায় রাখার জন্য। কিন্তু দূরত্ব বজায় রাখা কি অমনি বললেই রাখা যায় স্যার? চলেছি সুন্দরবন।
কেন যাচ্ছি? কারণ একটাই, এক বছর হল বেড়ানো হল না। মনে মরচে পড়েছে। বাচ্চাগুলো অস্থির হয়ে যাচ্ছে। বলি করোনা কি তাদের পৃথিবীটা সত্যিই চার দেওয়ালে বন্দী করে দেবে?
এটাই রীতি
পাখিরালয়ের ভেতরের দিকে এক গ্রামবাসীর সঙ্গে কথা হচ্ছে। মাটির বাড়ি। সামনে কয়েকটা ছাগল চরে বেড়াচ্ছে। মানুষটার বয়েস আন্দাজ ষাটের উপর। একটা চেক চেক লুঙ্গি পরা, ফুলহাতা সোয়েটারের উপর একটা চাদর জড়ানো গায়ে। মাথায় উলের টুপি। হাতে বোনা মনে হল। সবগুলোর অবস্থাই জীর্ণ।
মাটির গুলি
রোগা ছিপছিপে শরীর। প্যান্ট আর জামা অতিব্যবহারের সীমারেখা পেরিয়ে গেছে। বয়েস দেখে মনে হবে সদ্য হয় তো পঞ্চাশ পেরিয়েছে। মুখে শুনলাম, বয়েস তেষট্টি। "আমি এই তেষট্টি বছর এই মাঠে আসছি... এমন সাপ দেখিনি আগে।"
গঙ্গার ধারে
...
নাতুয়া ধূপগুড়ি
...
আগ্রা-দিল্লী-হরিদ্বার-হৃষীকেশ
যশিডি-মুরাডি
...