Skip to main content

যুক্তি


রক্তকে যুক্তি বানালে
মিথ্যাচারকে যুক্তি বানালে
শোষণ অত্যাচারকে যুক্তি বানালে

কিছু না

হঠাৎ করেই হারিয়ে গেল

সন্ধ্যের আকাশের সামনে দাঁড়িয়ে বললাম
    হারিয়ে গেল

সন্ধ্যের আকাশ বলল, একটু দাঁড়াও

সারারাত দাঁড়িয়ে রইলাম

শেষ রাতে হলাম অধৈর্য, বললাম
    কিছু বললে না যে

এমন দৃষ্টি

কুকুরটা একটা একটা করে সাতটা বাচ্চা জন্ম দিল
    তার গোঙানি, তার অসহায় অসহ্য চীৎকারের সাক্ষী থাকল 
        কার্তিক মাসের তারা ভরা নির্মল আকাশ 
        বাগানের কয়েকটা আধফোটা জবা, আর কয়েকটা ঘাসফুল

আকাশ তো আছে একটাই


রাস্তার পাশে দোকান ছিল
   দোকান আছে

তার পাশে একটা পুকুর ছিল
   পুকুর আছে

সেই পুকুরের পাশে ওদের বাড়ি ছিল
   বাড়িটা আছে

ছাদ


লোকটা বিখ্যাত হবে বলে
  সকাল বিকাল সন্ধ্যে ভোর
     বৃষ্টি খরা শীত গরম
        সব উপেক্ষা করে ছাদে দাঁড়িয়ে থাকত
  নীচের তলা থেকে কেউ ডাকলে সাড়া দিত না
     ধীরে ধীরে সাড়া দিতে ভুলেই গেল

শিশু


হাস্পাতালের কোলাহলে
  বছর তিনেকের বাচ্চা 
  মায়ের কোলের নির্জনতায়
মানুষের বানানো বোমার আঘাতে 
       মানুষের বানানো ব্যথা কমানোর ওষুধে

ফোনটা কেটে দিয়ে, খুঁজুন


সেবার কলকাতা বইমেলায়
   তুমি তো গেলে না
সন্ধ্যে হব হব
সন্ধ্যে হতে শুরু করলে যে মন খারাপটা হয়
   সে আড়মোড়া ভাঙতে শুরু করেছে ততক্ষণে

যেমন চলা


ভীষণ ভিড়, যেমন হয়, তেমনই
   একটা ফাঁকা জায়গায় খানিক দাঁড়ানো
                    কিছুক্ষণ, 

ফেরিওয়ালা


একটা ঘোর লাগিয়ে দাও
   জ্ঞানও নেশা, যদি তা মাতাল করে
                 LoC ভোলায় 
     আমি প্রেম ত্যাগী সন্ন্যাসী তো নই

ফিরে যাও

উৎসব
তুমি বড় দাম্ভিক
তুমি বড় উন্নাসিক
তুমি বড় নিষ্ঠুর

Subscribe to কবিতা