দিনদুনিয়ার মালিক আর জোনাকি
মাছ বিক্রি হয়ে গেলে গামলা-হাঁড়ি ধুতে বসল বগাই পুকুরের ধারে। লুঙ্গিটা হাঁটু অবধি তুলে, গায়ের ঘেমো জামাটা পাশে ঘাসের উপর মেলে ঘসঘস করে গামলা ঘষছে বগাই। পিছনে ভ
ফাঁকা মাঠ, চায়ের ভাঁড়
আটদিন হল, একটা টিভিও খারাপ হয়নি!
মাংসের ঝোল আর এঁদো পুকুর
ছোটো হোটেল। বেঞ্চে একজন মধ্যবয়স্ক মানুষ আটটা রুটি, পাঁঠার মাংস আর তড়কা নিয়ে বসেছে। গোগ্রাসে খাচ্ছে। সারাটা মুখ ঘামে ভর্তি। জামা ভিজে চাপ চাপ। পাখা ঘুরছে মাথা
শুকনো লঙ্কা
“রান্নাঘরে ঢোক। ঢুকে ডালের কৌটোর পিছনে দেখ শুকনো লঙ্কার কৌটো রাখা। ওই কৌটোটা পাড়। দেখিস পড়িস না যেন। ওর মধ্যে হাত ঢোকা। চারটে পাঁচশো টাকার নোট পাবি, নিয়ে আয়।
এর চাইতেও বেশি শাস্তি দেবে ওকে?
খুব সহজ হয়ে কাছে এসে বসেছে সে। জ্যোৎস্নায় তাকে দেখাচ্ছেও বেশ। শীত আসছে। চাদর ভিজে যাচ্ছে শিশিরে।
নালিশ জমুক থানায়
রান্নার আগুনে চোখে জ্বালা ধরাচ্ছে। তবু চোখটা যতটা খুলে রাখা যায়, খ
সঙ্গ, একতারার
সুখ মানে কি গো? সুখ মানে কি স্বাস্থ্য আর অর্থ? আরো আছে। সুখ মানে সঙ্গ। তোমার মাথায় স্মৃতির ঝাঁপি, না বিষের ঝাঁপি? তোমার বিনয় বিষের ঝাঁপি, না মধুর ঝাঁপি গো?
নিমগাছের হাওয়া
সুজন ক্ষ্যাপা যাকেই দেখত, তাকেই জিজ্ঞাসা করত, হ্যাঁ গা, ঈশ্বরের শ্বশুরের নাম কি গো?
ভাবি বুঝি আমায় ছুঁলে
ব্যথায় না বাজলে, ব্যথা বোঝা যায় না।
হাতটা
করোনার বছর দুই আগের ঘটনা হবে। দার্জিলিঙে একটা অফিশিয়াল কাজে গেছি। দুদিনের ট্যুর। প্রায়ই যেতে হয়। কিন্তু এবারে একটা সমস্যা হয়েছে। যে হোটেলে প্রতিবার উঠি, সেটা