জনার্দনবাবুর দুঃখ
জনার্দনবাবুর দুঃখ হয়। কারণ দুঃখ পাওয়ার মত দুঃখ কিছু নেই। জাগতিক যা যা থাকলে সুখী হয় মানুষ
সহায়
সে সামনে গিয়ে দাঁড়ালো। জোড় হাতে দূর থেকে প্রণাম করে বলল, পাপী আমি।
শুব নওয়র্ষ
শুভ নওয়র্ষ মা!
শ্রাবণ আর স্বামীনী
সুরদাস যখন যমুনার তীরে এসে দাঁড়ালেন তখন কালো করে এসেছে আকাশ। গতকাল সারারাত ঘুম হল না। বুকের মধ্যে এমন একটা কষ্ট জমাট বেঁধে থম ধরে ছিল, বুঝেছিলেন আজ বৃষ্টি হব
কুয়াশায় নষ্ট হয় মানুষ
দুটো ঘর। একটা শোয়ার, আরেকটা শোয়ার। একটা স্নানের ঘর। সামনে একফালি উঠান। মা মেয়ে বসে আছে ক্যাম্পখাটে। সন্ধ্যে নেমেছে অনেকক্ষণ। এটা বস্তি। উদ্বাস্তুদের বস্তি। দ
আবীর
গোঁসাই, তোমার আবীরে যত রঙ, মনে লাগে না কেন?
বৃষ্টি আর মারিয়াম্মা
মারিয়াম্মার মন্দিরে পা দুটো দরজার দিকে ছড়িয়ে বসে, বাষট্টি ছোঁয়া বি
যে ফকির, সে-ই পাগল
ফকির পলাশ ফুল কুড়িয়ে নিয়ে বলল, যা পাগল, কোঁচড়ে ভরে নিয়ে যা। গিয়ে নদীতে ভাসিয়ে দে।
ছাই
নিজের পিসতুতো দাদা, কাকা, মামার ছেলের অনাকাঙ্ক্ষিত স্পর্শ পেয়ে বড় হতে হতে মৌ ঠিক করেছিল, মেয়েকে নাচ-গান কিচ্ছু শেখাবে না, ক্যারাটে শেখাবে। কিন্তু সেই মেয়ে যখ
ভগবান-ভক্ত-পূজারী
ভগবান ঢুকেই জিজ্ঞাসা করলেন, ওহে, এটা শোরুম, না মন্দির গা?