Skip to main content

স্বপ্নাতীত

কে ডেকেছিল?
কার ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম?
আমার সাথে কার যেন দেখা হয়েছিল। ঠিক কদিন আগে?
আমার হঠাৎ ভাঙা ঘুম পায়ের তলায় মাটি না পেয়ে
অভ্যাসের ডাঙা খোঁজে। হাতড়িয়ে বেড়ায় এর ওর মুখ।
পরিচয় ছিল তো একটা আমার -
বুকে, মাথায় করে টাঙিয়ে নিয়ে ফিরেছি সে অহং
       দীনতার ছদ্মবেশের আড়ালে

করবী

আমার আনমনা শরীরে তুমি হাত রেখেছিলে
একটা করবী বৃন্তচ্যুত হয়েছিল সেই মুহুর্তে

শখ

ওষুধের বাক্সটা খুলে দেখছিলেন মল্লিকবাবু। মোটামুটি সব ওষুধেরই এক্সপায়ারী ডেট পার হয়ে গেছে।

প্রান্তিক

রাস্তা বুঝি শুধু স্মৃতিরই আছে?

মৃত্যুঞ্জয়

আমরা বলতাম 'মানকাকু'। আসল নাম ক্ষুদিরাম মান। আমার দেখা বিস্ময়কর মানুষদের মধ্যে একজন। আশ্চর্য মানুষ!

বিশ্বাস

পথ চলতে সামনের দিকে কত সাবধানতা, কত সতর্কতা! কারণ আমার চোখদুটো সামনের দিকে করা।

গল্প না তো!

একটা ছেলে ছিল। এটা গল্প নয়।
ছেলেটার একটা হৃদয় ছিল। এটা কবিতা নয়।
ছেলেটার একটা বাড়ি ছিল। এটা উপন্যাস নয়।
ছেলেটা ভালোবাসায় বিশ্বাস করত। এটা মহাপুরুষের বাণী নয়।

হঠাৎ একদিন সব হারিয়ে গেল। এটা ইতিহাস নয়।
শুধু ছেলেটা হারালো না। এটা অলৌকিকতা নয়।
ছেলেটা এখন মাটি খুঁড়ে শিকড় খুঁজছে। এটা ভুগোল নয়।

অপেক্ষায়

জল তোলার পর বালতিটা একা আবার

স্বামীজী

বেলুড়মঠ, শান্তিনিকেতন - এগুলো পার্কসদৃশ, কিছুটা উচ্চমার্গের বিনোদনস্থল আজ। কোনো রসালো মিষ্টি বানানোতে বিফল হলে, মা-কাকিমাদের মুখে একটা কথা শোনা যায় - ইস্, রসটা ভিতরে যায় নি রে!

স্বামীজি

বললে
তোমার ভিতরের সুপ্ত দেবত্বকে জাগাও

তাকালাম অন্তরে, বললাম
      ঘন অন্ধকার। আলো কই?

Subscribe to