Skip to main content

কনফিউজড

তো কৃষ্ণ যখন অর্জুনকে বললেন, কি বললেন? কৃষ্ণ বললেন, এই জ্ঞান আমি অমুক অমুককে আগে দিয়েছি। এই এখন তোমায় বলছি। 

    অর্জুন মেলা কনফিউজড, মানেটা কি? তিনি তখন কৃষ্ণকে বললেন, তোমার জন্ম তো এই সেদিন, আর যাদের কথা বলছ তারা তো কবে জন্মেছে... মানেটা কি?

অন্ধভক্তি আর অন্ধবিদ্বেষ

কথাগুলো অনুকূল চন্দ্রের। ইদানীং প্রধানমন্ত্রী থেকে শুভেন্দুবাবু থেকে থেকেই ওনার নাম করছেন, অবশ্যই ওনার বৃহৎসংখ্যক ভক্তসমাজের ভোটের দিকে তাকিয়ে। কিন্তু কথা হল, উনি এই কথাগুলো, মানে এরকম কথা উনি অনেকবার বলেছেন। ভীষণ স্পষ্টভাবে বলেছেন। এ কথা কি তেনাদের হজম হবে?

তোমাকে

কে যেন বলল,

এই যে পাথরটা, সমুদ্রের ঢেউয়ে ক্ষয়ে ক্ষয়ে এমন ক্ষীণ হয়ে গেছে, এমন মসৃণ হয়েছে যে জ্যোৎস্নার আলোয় মনে হয় যেন বিশাল এক মণি। 

আমি পাথরটার পাশে বসলাম। সত্যিই জ্যোৎস্না ঠিকরে বেরোচ্ছে ওর গা ফেটে। 

এক পশলা বৃষ্টি

পাহাড়ে ঘেরা এক চিলতে জমি। হয় তো উর্বর। কিন্তু কেউ জানে না। পাহাড়গুলো এত উঁচু যে আজ অবধি কোনো মেঘ এসে এই এক চিলতে অভাগা জমিটার উপর দাঁড়ায়নি। মেঘ পাহাড়ের ওদিকে গিয়ে জমে। বৃষ্টি হয়। ঝর্ণা হয়ে সে জল নামে। কুলকুল শব্দ হয়। এই এক চিলতে জমি, সে সব কান পেতে শোনে। নিজের রুক্ষ শুষ্ক চেহারার দিকে তাকায়। দীর্ঘশ্বাস ফেলে। তার বুকের উপর অনেক কষ্টে জন্মানো

আততায়ী তো তুমিও

আততায়ী তো তুমিও।

যখন অন্ধবিশ্বাস আর কুসংস্কারের আঘাতে নিজের শুভবুদ্ধিকে হত্যা করে বলো, সমাজকে জিতিয়ে দিলাম। 

সমাজ বলতে বদ্ধ জলাশয় বোঝো, চিত্ত এমনই অসাড় তোমার।

সব কবিতার লাইন সত্যি হতে নেই

আমি ঘরে ঢুকতেই
  ছেলেটার মা আবার ডুকরে কেঁদে উঠলেন। 

"বারবার অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছেন, আপনি একটু পাশে বসুন" 
       কেউ একজন পাশ থেকে বললেন। 

"ছেলেটা আমার কোলেই মাথা দিয়ে বলল স্যার, মা আমি বিষ খেয়েছি"...

বড় অভিমানী

পাতা ঝরা নেড়া গাছটার
একদম মগডালে

সাড়া দাও

গোঁসাই বাগানে বসে। ফুলের বাগান। একতারায় সুর ওঠে। গোঁসাই ডোবে, মাঝে মাঝে চোখ খুলে তাকায়। চারদিকে দেখে। আবার ডোবে।

পাখিটা মরে না

পার্থক্য শুরু হয় পেন্সিল বক্স আর টিফিন বক্সের মান থেকে। তারপর টিফিন বক্সের ভিতর খাদ্যের মান, প্রকারভেদ থেকে। তারপর ইউনিফর্ম হলে কাপড়ের মান থেকে। সাইকেলের মান থেকে, বেল্টের মান থেকে।

এ শূন্যতাই থাকুক

"মা নেই", ব্যস, এই দুটোই শব্দ। তিনটে অক্ষর। কি অসীম শূন্যতা। প্রায় ন বছর, এই দুটো শব্দ সব কিছু বদলে বদলে দিচ্ছে। রোজ অল্প অল্প করে সব কিছু বদলে দিচ্ছে। দিনের আলোর রঙ, রাতের আকাশের স্নিগ্ধতা, ভাতের গন্ধের তৃপ্তি, ধুপের গন্ধের আরাম, রাতের বিছানায় মাথার বালিশের শান্তি - সব বদলে দিয়েছে। হাসির মুক্তোগুলো মেকি। কান্

Subscribe to