Skip to main content

তার যেন কী হারিয়ে গেছে

চায়ের দোকানে আজ বাবা বসেনি। মেয়েটা বসেছে। বাবা অসুস্থ। গরমে। মেয়েটা স্কুলে পড়ে। ইলেভেনে। দোকানে আগেও এসেছে। বাবার সঙ্গে। আজ একা। তাই কি সব অন্যরকম?

খেলার ছুটি

রাতের রুটি সব করা হল। এইমাত্র। গা ধুতে বাথরুমে ঢুকে দরজাটা বন্ধ করতেই মনে হল, ছোটোবেলার খেলার সঙ্গীরা এসে গেছে। জল নিয়ে দাপাদাপি হল। স্নান হল। প্রিয় সাবানের

লোকটা

এত হাসতে আমি লোকটাকে কবে দেখলাম?

জলের ফাঁকা বোতল

পরেশের বাবা যে রোগে হঠাৎ চলে গেল, পরেশও গেল সে রোগে। সন্ন্যাসরোগ। পরেশের বউ বাচ্চাটাকে নিয়ে বাপের বাড়ি চলে গেল। এখানে থাকলে খাওয়াবে কী আর পড়াশোনাই বা কী করে

রাশিয়ার চিঠি

আরেকবার ‘রাশিয়ার চিঠি’ পড়ার দরকার মনে হচ্ছিল। কেন মনে হচ্ছিল সেটা

মানুষের সত্য

পণ্ডিত বলল, যে একই সঙ্গে দুটো খরগোশ ধরতে যায়। সে একটাও পায় না। বাউ

অবশেষে

অবশেষে আর নিঃশেষে ওরা যা চায়

Subscribe to