Skip to main content

একা দাঁড়ানোরও

একা দাঁড়ানোরও ছন্দ আছে
   কালের স্রোতে ভাসতে ভাসতে
      নিজের বুকেই দোসর যাচে

(ছবিঃ সমীরণ নন্দী)

বাংলার রায়

রাজনীতি নিয়ে লেখা সাধারণত আমি লিখি না। তার একটা বড় কারণ শেষ কয়েক দশক ধরে ভারতীয় তথা বঙ্গীয় রাজনীতিতে যে মেরুকরণ, তর্কাতর্কি, অবস্থান শুরু হয়েছে, তাতে স্ব

বুদ্ধজয়ন্তী

রামায়ণ থেকে যদি বারো বছরের বনবাসের অধ্যায়টি বাদ দেওয়া যায় তবে তাতে যত তত্ত্বকথাই থাকুক না কেন, সেটা মহাকাব্য হয়ে ওঠে না। মহাভারতের বেলাতেও তাই। পঞ্চপাণ্ডব যদি পায়ের উপর পা তুলে রাজত্ব করেই কাটিয়ে দিতেন, তবে যতই তাতে গীতার কালজয়ী উপদেশ থাকুক, তা-ও মহাকাব্য হত না। জীবনের স্বাভাবিক গতিপথের সাথে মিলত না। হত রূপকথা। এমনিই সমস্ত মহাপুরুষের জীবন।

ধ্রুবতারার

ধ্রুবতারার ছায়া পড়ে না
    তবু ছায়াপথকে পাশে নিয়েই দাঁড়িয়ে
সব ঢেউ বুকে নিয়েও সমুদ্র শান্ত যেমন
    জানে তো ঢেউ জল ছাপিয়ে যায় না

স্বপ্নগুলোকে বাঁচিয়ে রাখো

স্বপ্নগুলোকে বাঁচিয়ে রাখো
  না হলে আকাশ থাকবে মাথার উপর
               ওড়ার জন্য ডানা থাকবে না

কম হাঁটা পথ


---
আমি একটা নির্লিঙ্গ প্রেম খুঁজছি
বিছানায় আলকুশি ছড়িয়ে

মতান্তর

তবে উপায় কি? উপায় হাজার লক্ষ কোটি। মত যদিও পথ, তবু সে মতের ঘোরে অন্ধকার চারদিক। মতের সাথে মতের লড়াই। বিশ্বাসের সাথে বিশ্বাসের লড়াই। বিশ্বাসের সাথে অবিশ্ব

অবশেষে বুক চিরল

অবশেষে বুক চিরল
ছড়াল রঙ, সুর জাগল

(ছবিঃ সমীরণ নন্দী)

Subscribe to