Skip to main content

এক মুঠো সুখ নিয়ে

পটলা হয় তো ধৈর্যের শেষ সীমায় পৌঁছে গিয়েছিল। নইলে এমন কাণ্ড করবে কেন? পটলা কি করে এত বছর পর এরকম একটা সিদ্ধান্তে এলো, সে বিশ্লেষণ মনোবিদেরা করতে পারবেন, আমি না। আমি বলি পটলা কি করল।

গোটা আমি

না হয় তাই হল। না হয় কিছুই মনের মত হল না। না হয় সবাই এগিয়ে গেল।
না হয় আমিই রয়ে গেলাম একা। সম্পূর্ণ একা। ...

সেজে এলো আমের পল্লব

বামুনদের বাগানে কাকভোরে যখন নাপিতদের নধর ছাগলটা ঢুকলো, কেউ খেয়াল করেনি। প্রমাদ গুনেছিল লতাগাছটা, যে কয়েক মাস হল আমগাছটাকে জড়িয়ে সদ্য ডালপালা ছড়িয়ে সুখের মুখ দেখেছিল

মা-ও তাই বলেন

ধ্যানে যখন বসে তখন সব কেমন সুন্দর, সবের মধ্যে কি সুন্দর শান্তি,

এক মুঠো সুখ নিয়ে

ভালোবাসার মানুষটাকে ভুলতে পটলা কি না করল। আরো ভালো করে বললে, ব্যর্থ,

বিন্দু

চিঠি হাতে আসার আগেই বৃষ্টির জলে ভিজে গেল। সব লেখা মুছে গেছে। পোস্টকার্ডের হলুদ রঙটা পর্যন্ত বদলে গেছে। ঠিকানা লিখে পাঠিয়েছিল। যে ঠিকানায় চিঠি পাঠাবার কথা ছিল তার। সে ঠিকানাই গেল হারিয়ে।

গোটা আমি

না হয় তাই হল। না হয় কিছুই মনের মত হল না। না হয় সবাই এগিয়ে গেল। না হয় আমিই রয়ে গেলাম একা। সম্পূর্ণ একা।
যখন আমি সম্পূর্ণ একা হয়ে যাই, নিঃশব্দে খোলা আকাশের নীচে এসে দাঁড়াই। কিম্বা দরজায় খিল দিয়ে চোখটা বন্ধ করে চুপ করে বসি।
...

সেজে এলো আমের পল্লব

বামুনদের বাগানে কাকভোরে যখন নাপিতদের নধর ছাগলটা ঢুকলো, কেউ খেয়াল করেনি। প্রমাদ গুনেছিল লতাগাছটা

মন্দিরের সামনে সেপাই

মন্দিরের সামনে সেপাইয়ের দল। পাগল জিজ্ঞাসা করল, তোমরা এখানে কেন গা?

চাঁদের টানে

চাঁদের টানে
সাগরের বুকে ওঠে ঢেউ
সাগর তাতেই খুশী
চাঁদের দখলদারি
    সে আর চাইল কবে!

Subscribe to