তুই অন্তত হারাবি না
সে ভোরে উঠে বাজার ঝাঁট দেয়। তারপর বাসন মাজে। এর বাড়ি, ওর বাড়ি। বিক
অনাগতা আধারকার্ড
এসিটা অন্ কোরো না… থাক… হাওয়াটা ঠাণ্ডাই আছে…<
ডাকো, ভড়কিও না
তুমি তো জলতরঙ্গ নও, জল। সব সময় সুরে বাজবে, এ মাথার দিব্যি কে দিল ত
আমারও মন বলছে
দড়িটায় ফাঁসও লাগানো হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু পেটটায় এমন মোচড় দিল আর গাছে ওঠা হল না। অথচ এই পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে দেখতে হরেনের টুক করে ঝুলে পড়ার কথা ছিল।
সেও হতেই পারত
জামাটা দেখেই দাঁড়িয়ে গেল। জামাটা তার। কিন্তু হোটেলের বেঞ্চ মুছছে যে ছেলেটা জামাটা গায়ে, সে তো সে নিজে নয়।
নূপুর
মন্দিরে এসে দেখে গোপাল নেই। ভোগ সামনে, প্রদীপের শিখা জ্বলে জ্বলে শ
লিডিয়া আর চাদ্দিকের মুচমুচে ভাবসাব
মরম ব্যথিত তুমি
নন্দ ভিখারিকে বললেও সে নীলাচলে যায় না। চাল নেই, চুলো নেই, তবু নন্দ
খুঁজে পাওয়াই তো ভিক্ষা
যুক্তির উপর যুক্তি সাজিয়ে মানুষের নাগাল পাওয়া যায় নাকি?
নষ্ট মানুষ
যে মানুষের ভিতর থেকে বিশ্বাস মরে গেছে, কিন্তু তবু বিশ্বাসের ভান নিয়ে বেঁচে আছে, সে নষ্ট মানুষ। এমন নষ্ট মানুষ সংসারে অনেক দেখা যায়। সাধু, সংসারী বলে কিছু হয়