Skip to main content

এত রাতে প্ল্যাটফর্মের ধারে কে দাঁড়ায়

রাস্তার উপরে দাঁড়িয়ে ভাই। কফি আর পকোড়া দিতে দিতে দু'বার তাকালো জুঁই। এখনই বেরোনো যাবে না। এত ভিড়। সবে বরযাত্রী ঢুকেছে। সেটা তো আছেই। দ্বিতীয় কারণ তার পোশাক।

আত্ম-ক্ষমাহীন ঘুরে বেড়াব কোথায়?

ভেবেছিলাম বড় বড় প্ল্যাকার্ড থাকবে। ভেবেছিলাম কলেজ পড়ুয়া একদল যুবক-যুবতী গলার শিরা ফুলিয়ে, গিটার হাতে সুরে-না-সুরে চীৎকার করবে।

অন্য প্ল্যাটফর্ম

সাইকেলে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে খৈনি ডলতে ডলতে সামনের দিকে তাকালো। জবা নামছে স্নান করতে।

ভিড়। বাজার। মা।

হাট বসেছে। চায়ের দোকান চালায় স্বামী, স্ত্রী। দুজনেরই বয়েস ষাটের উপর। যে বয়েসকে আমাদের পূর্বপুরুষেরা বাণপ্রস্থের জন্য বেছেছিলেন আরকি। স্ত্রী বসে বসে চা বানান।

ঘরে এত জল এলো কি করে?

রোজ শেষরাতে রাস্তার লাইটটা নিভে যায়। আশ্চর্য না? সামনে বড় একটা বাঁক, ওই বাঁশঝাড়টা পেরিয়েই। তারপর ডানদিকে অত গভীর একটা পুকুর। লাইটটা কি করে নেভে?

মোহনায় আসা উদাসীনতা

মুখের উপর সকালের রোদ এসে পড়েছে। ভোরের রোদের সঙ্গে কথা বলে প্রশান্ত। ভোরের রোদের সঙ্গে ছোটোবেলার যোগাযোগ আছে। চোখটা বন্ধ করে আছে। তবু বন্ধ চোখের পাতার উপর দিয়

সমীচীন চিন্তা

রবীন্দ্রনাথের কাছে ছেলেরা নালিশ নিয়ে এলো। ভাত বড় বড় ধাতুর পাত্রে টেনে টেনে নিয়ে যেতে যেতে পাত্রের তলা ক্ষয়ে যায়। সেই ক্ষয়ে যাওয়া অংশ থেকে ভাত ছড়িয়ে চারদিক নো

রটনা

“কীর্তন দেওয়া যায় নারে ভাই। কীর্তন করা যায়। পুজো দিতে লাইন দিতে হয় না রে ভাই, সব লাইন ছেড়ে ভিতরে আসতে হয়। প্রসাদ হাতে, জিভে পাওয়া যায় না রে ভাই, হৃদয়পুটে কাঙ

Subscribe to