তারা আসছে
টুনটুনিদের দুই ছেলেমেয়ের বিয়ে হয়ে গেল। এখন তাদের ঝাড়া হাত-পা। রোজ নতুন করে পুরোনো গল্পগুলো করে, নতুন করে পুরোনো রান্নাগুলো করে, নতুন করে পুরোনো হাসি হাসে, পু
আছেও, নেইও
তো সে কি করল, একটা মন্দির বানালো। কিন্তু মন্দিরে কোনো মূর্তি, বা ঘট কিছুই রাখল না।
মাগো, এক্সট্রা টাইম যাতে না হয়!
মাইক্রোওভেন
শীতের কামড়ে গা এলিয়ে কল্যাণী সীমান্ত স্টেশানে বসে আছে মদন। রোদ এসে গা শুঁকে যাচ্ছে। কিন্তু কব্জা করতে পারছে না। পা
পূর্বশর্ত
যা কিছু করো
সকল দ্বন্দ্ব-বিরোধ মাঝে জাগ্রত যে ভালো
কোনো মানুষই কি আদতে ত্রুটিমুক্ত হয়? মহৎ মানুষের ত্রুটি কি তার মহত্বের ক্ষুণ্ণতা, নাকি সেটাই বাস্তবতা?
ধোঁয়া
পরিত্রাহি কীর্তন চলছে। সুর নেই। প্রবল শব্দ আছে। শীতের রাত। দুটো কুকুর নিজেদের দিকে তাকিয়ে মুখোমুখি বসে। পাশে মোবাইলের ইয়া লম্বা টাওয়ার। টাওয়ারের মাথায় আটকে এ
আকাশ
খাঁচা যদি না খুলে দাও
কঠিন না, অর্থহীন
তিনি সকালে উঠে, নিজে প্রেসারের ওষুধটা খেতেন। স্ত্রীকে দিতেন।
ভুলে গেল
মানুষটা ধীরে ধীরে ভুলে গেল, দস্তুরমত ভুলে গেল,