Skip to main content

ভালো - খারাপ

ভালো দু’প্রকার। 

    এক, সোজা ভালো। যেমন ফুল, সুস্বাদু খাবার, মিষ্টি কথা, সুগন্ধ, শ্রুতিমধুর সঙ্গীত ইত্যাদি। 

দে দোল দোল

ভ্যাক্সিন, করোনা, ইভিএম আসিয়া
দাঁড়ায়ে আছে দ্বারের কাছে

তাই জাগিয়া উঠিয়া
   পরান আমার
আলজিব ধরিয়া 
    ঝুলিয়া আছে
      গলার কাছে

ওগো মঞ্চে টিভিতে পেপারে আজিকে কি হট্টগোল 
দে দোল দোল
দে দোল দোল 

হে সরীসৃপ

দেওয়াল জুড়িয়া দুইখানি টিকটিকি ঘুরিয়া ফিরিয়া বেড়ায়। ঝগড়া, ভালোবাসা লইয়া উহাদের সংসার। সারাদিন কয়েকটি পতঙ্গের খোঁজ পাইলে তাহাদের আমোদে-প্রমোদে দিন কাটিয়া যায়। আমার ঘর ভর্তি এত এত মূল্যবান বই, এত গভীর আলোচনা, কিছুতেই তাহাদের কোনো আগ্রহ দেখি না। তাহারা সুখে শান্তিতে আছে বলিয়াই বোধ হয়।

আগুনে পোড়ে না

আগুনে পোড়ে না
   ইমন, মল্লার, বসন্ত, কাফি

আগুনে পোড়ে না
সুরধারা আদি-অন্তহীন 
কালের আগুনে ছাই না হওয়া
সেই সে সুর

জানো না তোমরা
   আগুনে পোড়ে না
         আলাউদ্দিন!

কে তুমি

সদ্য ফোটা ফুলের উপর

সবুজ পাতার উপর
যখন ভোরের শিশির পড়ল
বিন্দু বিন্দু মুক্তোর মত জ্বলে উঠল
রবিরশ্মির প্রথম কিরণে

মাধুর্য বলল, আহা! 

শুকনো পাতার উপর
শুকনো ডালের উপর
ভোরের শিশির পড়ল যখন

বাসনা বলল, এত অকিঞ্চিৎকর তুমি!

শিরিরকণা বলল, কেন?

সাধারণ বুদ্ধি

ওদের দেশে এই নিয়েও গবেষণা হয়! ধ্যান করে কি হচ্ছে এই নিয়ে কোন গবেষণা মানে মনস্তাত্ত্বিক গবেষণা, অবজেক্টিভলি ভারতে হয়েছে কি না জানি না। এই যে এত দীক্ষা, এত নানা ধরণের যোগ-কৌশল --- এতে কি আদৌ কোন স্থায়ী মানসিক পরিবর্তন ঘটে?

তোমাতে আমাতে

তোমাতে আমাতে কবে আবির খেলা হল?

   কবে আর রঙ গোলা হল একসঙ্গে? 

দোলের পূর্ণিমায়
    নিঃসঙ্গতায়
        তুমি, আমি 
            আর ওই বাড়াবাড়ি রকমের চাঁদ

গারদ


 


আমি কোনদিকে যাই

তখন সদ্য টুইটারে অ্যাকাউন্ট খুলেছি। কলেজ পাশ করেছি সদ্য, মনে বেশ একটা দেশের কাজ করার ইচ্ছা। হঠাৎ রবীন্দ্রনাথ টুইট করলেন যারা যারা শান্তিনেকতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রমে যোগ দিতে চাও, নীচের লিঙ্কে ক্লিক করে ফর্ম ভরে ফেলো। 

তুমিও হও তুমি

তুমি কবিতা লিখে পাঠিও
   শব্দের নির্বাচন 
       ঠিক হোক না হোক
তোমার অনুভবটুকু হোক খাঁটি

নিঃশব্দ চোখ 
যদি এত গভীরে পুড়িয়ে যেতে পারে
তোমার অসম্পূর্ণ ভাষাতেও 
               পুড়ে যাব আমি

Subscribe to