Skip to main content

অবৈধ

'অবৈধ' নামে একটা সিনেমা বেরিয়েছিল, ২০০২ সাল হবে। টিভিতে দিয়েছিল। বেশ সিরিয়াস সিনেমা। রজত কাপুর, দেবশ্রী আর খুব সম্ভবত চিরঞ্জিত ছিলেন। গল্পটা খুব একটা মনে নেই আমার। তো যা হোক, সিনেমাটা বেশ কিছুটা হওয়ার পর গেল কারেন্ট চলে। এদিকে গল্পটার এমন একটা জায়গায় কারেন্ট গেল যে নিজের মাথা

ছাদ মাটি ভালোবাসা

ছাদের উপর দাঁড়ালে 
   বাড়ির পর বাড়ি 
কারোর আধখোলা জানলা, কারো হা-পাট্টা
  কোথাও টুকরো চলাফেরা, কোথাও টিভির ভিতর নির্বাক নড়চড়া 

শপথ নিয়েছি

নম্রতা বলতে মাথা নীচু বুঝিনি

বরং মাথা উঁচু করে "জানি না" বলাকেই বুঝেছি

আর কিছু না মিলুক,
   হেমলককে নিরাশ না করার শপথ নিয়েছি

খোলস ত্যাগ

মাঝেই মাঝেই ফেসবুকে বন্ধু-আত্মীয়-পরিচিতদের বেড়াতে যাওয়ার ছবি দেখি। যাওয়ার আগের মুহূর্তের ছবিতে কিছু বোঝা যায় না, কিন্তু বেড়াবার ফাঁকে ফাঁকে যে ছবিগুলো পোস্টিত হয় তাতে তারা অন্যরকম হতে শুরু করে। 

ঘোর

আমি তাকিয়েছিলাম

আমি তাকিয়েছিলাম

আমি তাকিয়েছিলাম

আর কিছু মনে পড়ছে না জানো

টেস্ট ড্রাইভ

রত্না মিষ্টির প্যাকেটটা একটা প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে নিয়ে হনহন করে হাঁটছে। 

এই মিষ্টিগুলো না, ভুল মিষ্টি কিনে নিয়ে গেছে ছেলেটা, এতে টকটক গন্ধ লাগে তার। ফেরৎ দিতে হবে।

অর্থ-নিরাপত্তা-রামকৃষ্ণ

মূল তত্ত্বটা কি তবে? এই যে এত ছোটাছুটি, এত ধর্ম, এত মত, এত দর্শন। কোথাও কি বাস্তবটা থেকে বিমুখ হওয়ার চেষ্টা। ব্যক্তিগত জীবনে যখন অত্যন্ত সংকটকালীন পরিস্থিতির মুখোমুখি দাঁড়াচ্ছি বারবার, মনে হচ্ছে, তবে কি প্রস্তুত ছিলাম না? নিজেকে ভুলিয়ে রাখার জন্য এত তোড়জোড় ছিল? সব বানানো গল্প? রূপকথা?

ধারাভাষ্য

মাপতে গেলেই যুদ্ধ
তাকালে তো শুধু দৃশ্য

গেরুয়া বিলাসিতা

গেরুয়া বিলাসিতা। অবসরের ধর্মক্লাব - ইতি-উতি মঠ মিশন-আশ্রম। ঈশ্বরের মত অনেক ঈশ্বরের পাথুরে মূর্তি। উচ্চবিত্ত-মধ্যবিত্তের পূণ্যযাপন। ঈশ্বর খোঁজা খোঁজা খেলা। আগাম সিক্যুরিটি ডিপোজিটের ব্যবস্থা। 
Subscribe to