Skip to main content

নিয়ম নেই, সময় অসময় নেই

অবশেষে ছোটোমাসিও চলে গেলেন। কত বয়েস হয়েছিল, ৫১/৫২ হবে। সারাটা জীবনের কত নিয়ম, কত বিধান, কত উচিৎ অনুচিত। অথচ সেই জীবনের যে পরম পরিণতি মৃত্যু, তার আসার কোনো বিধান নেই, নিয়ম নেই, সময় অসময় নেই।

লোকহিত

আমাদের উচ্চ-মাধ্যমিক সিলেবাসে 'লোকহিত' বলে একটি প্রবন্ধ ছিল। প্রবন্ধটা গভীরভাবে নাড়া দিয়েছিল সেই সময়ে। আজ জট ছাড়িয়ে দেয় অনেক সমস্যার।
প্রবন্ধটা 'সবুজ পত্র' তে ১৩২১ সালে ভাদ্র মাসে ছাপা হয়। পরে 'কালান্তর' প্রবন্ধসংগ্রহে যোগ হয়।

কবাডি...কবাডি

জীবন উপসংহার টানার সুযোগ দেয় কই

কবাডি...কবাডি...কবাডি....

     কবাডি...কবাডি...

                কবাডি....


    ...... ......... .........

অথ কেশবেশ কথা

কেশ শুভ্র হইল বিদ্যালয় জীবনে।
মা কহিল একি বাছা কোথা পাব কনে।।

বলিলাম আশ্বাসিয়া এত কেন ভাবো।
সময় হইলে সে অবশ্য আসিব।।

দিন যায় কেশ পাকে মাতার বাড়ে ভয়।
সন্তান বুঝি বা তবে চিরকুমার রয়।।

কলেজ অতীত হইলে আনিয়া গার্ণিয়ার।
দুশ্চিন্তা হইতে মাতঃ পাইলেন নিস্তার।।

চলিল সে কেশ রাঙানো পর্ব নিরন্তর।
মাতঃ ভাবেন কনে এবে জুটিবে সত্ত্বর।।

কার ঘড়ি ঠিক?

কোন দেশের গল্প বলতে পারবো না। সেসব প্রশ্ন যদি কেউ করে, এমনকি উইকিপিডিয়ার ঠাকুরদার পায়েও যদি মাথা কুটে মরে তো সে তথ্য পাবে বলে মনে হয় না। তাই সেসব কথা ছেড়ে মূল গল্পটায় আসি।

১৫ই অগাস্টের কলকাতার এক টুকরো ছবি

এই ভিডিওটা আগেও দেখেছিলাম। দেখাটা সেদিন মিলে গেল ১৫ই অগাস্টের কলকাতার এক টুকরো ছবিতে। এসপ্ল্যানেডের একটা ক্রসিং দাঁড়িয়ে ছিলাম। মাইকে বেশ কিছুক্ষণ ধরে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে কোনো অনুষ্ঠানের আওয়াজ ভেসে আসছে। কানে আসছে, কিন্তু মনে ঢুকছে না।
        সেই মাইকেই হঠাৎ জাতীয় সঙ্গীত শুরু হল। বাচ্চারা গাইছে। মনটা আটকে গেল শ্রবণেন্দ্রিয়ের সাথে।

পা ভাঙেনি তো!

রাস্তায় পড়ে থাকা পাথরের টুকরোর সাথে কি শত্রুতা আমার?
  পায়ের নীচে এসে পড়েছিল হয়ত
    (কিম্বা রেখে দিয়েছিল হয়ত কেউ, পরম যত্নে)

এত চীৎকার কেন?

পাথরই তো ছিটকিয়েছে,

    পা ভাঙেনি তো!

এমনই থাক

এক আকাশ নিঃশব্দতা হঠাৎ হাতের মুঠো ছুঁয়ে গেল

মুঠো কুঁড়ির মত ফুটল নিঃশব্দে
         কি আবেশে, বিবশ হয়ে
নীল ওড়না ঢেউয়ের মত স্পর্শ করল
    অপরিচিত আঙিনায় পরিচিত আদর

আকাশ আর খোলা হাত পাশাপাশিই থাক
    মুঠোর বাঁধন অতীত এখন

বাতাস তো অনুভব

বাতাস তো অনুভব
ব্যথাও

বাতাস সজল আজ
ব্যথাও

যে স্বাধীনতা ভাবছি

আমাদের ছোটোবেলায় Turning Point বলে একটা অনুষ্ঠান দূরদর্শনে হত। Yash Paul সৌম্যকান্তি চেহারা, খুব কাছের একজন দরদী শিক্ষকের মতন বিজ্ঞানের নানা অজানা বিষয়ে আলোপাত করতেন।
        চব্বিশে জুলাই মারা গেলেন। বিশেষ কেউ জানতে পারল না। কারণ, ১) তিনি কোন ধর্মগুরু নন, ২) তিনি রাজনৈতিক কোনো ব্যক্তিত্ব নন এবং ৩) অবশ্যই বিনোদন জগতের জনপ্রিয় কেউ নন।

Subscribe to