Skip to main content

মামুর মাথাব্যথা

তো হল কি, মামুর মাথায় বেজায় ব্যথা। উঠতে, শুতে, নাইতে, খেতে সবেতেই মাথা টিসটিস করে। দিদি বেজায় চিন্তায় আমায় ফোন করল। আমি বললুম, তবে তো একজন চক্ষুবিশারদকে দেখাতে হয়।

হাজা উপাখ্যান 

গুরুদেব দরজা খুলেই দেখেন শিষ্য বসে, দোরগোড়ায়। 

     গুরুদেব একরাশ বিরক্তি গীতার শ্লোক স্মরণে শান্ত করে বললেন, এত ভোরে বৎস?

কাঁঠাল

যা ভাবা হয়েছিল তাই। গাছে একটাও কাঁঠাল নেই। মানে শুধু ছাল পড়ে আছে। একটা বীজও নেই। এবার বীজগুলো এদিকে ওদিকে পড়ে থাকবে। মানে বীজ হজম তো তেনারা করতে পারবেন না, কিন্তু ছড়াবেন। 

এক মুঠো সুখ নিয়ে

পটলা হয় তো ধৈর্যের শেষ সীমায় পৌঁছে গিয়েছিল। নইলে এমন কাণ্ড করবে কেন? পটলা কি করে এত বছর পর এরকম একটা সিদ্ধান্তে এলো, সে বিশ্লেষণ মনোবিদেরা করতে পারবেন, আমি না। আমি বলি পটলা কি করল।

এক মুঠো সুখ নিয়ে

ভালোবাসার মানুষটাকে ভুলতে পটলা কি না করল। আরো ভালো করে বললে, ব্যর্থ,

ভক্ত মশা ভগবান

মশারির বাইরে অনেকক্ষণ ধরেই ঘুরছে। ইচ্ছা ভিতরে আসে। গায়ে বসে।

কিন্তু কেন? কারণ খিদে। আমি আছি বলেই ও বেঁচে। আমার রক্তের জন্যেই ওর জন্ম। ..

আমি আসি...

মাঠে বসা ছাড়া বিরুদ্ধ ভটচাযের আর উপায় ছিল না আসলে। বাড়ির চাবি ভুল করে শ্বশুরবাড়ি ফেলে এসেছেন। কাঁকিনাড়া থেকে বড় ছেলে চাবি নিয়ে আসছে। কিন্তু মদনপুর পৌঁছাতে সময় তো লাগবে। অগত্যা, ধানক্ষেতেই বসে পড়লেন।

নারায়াণ ডাকি কহে

নারায়াণ ডাকি কহে
জুকেরবাগেরে
ফেসবুক জুড়ি কেন
  ক্রন্দন রোল ওঠে
Subscribe to রম্যরচনা