তবে দাঁড়ালোটা কি?
সেখানের ডাক্তারেরা বলছেন, ভয় পাবেন না, আপাতত রোগের প্রকোপ তেমন কিছু না। হু বলছে, প্যানিক করবেন না, সাবধানে থাকবেন, এই বলেই তেদ্রোস কাকা আবার চশমাটা উপরে ঠেলে গম্ভীর মুখে বলল, সামনে পৃথিবীর খুব দুর্দিন। হে হে, সে বলতে কি আর তেদ্রোসকে লাগে? কথা হচ্ছে ব্যাটা কেমন জানি একটা ইনফরমেশান আতঙ্কবাদী হয়ে দাঁড়িয়েছে। যা বলে তার যেন দুটো মানে হয়, এ যেন রায়গুণাকর ভরতচন্দ্রের কবিতা। "কোন গুণ নাই তার কপালে আগুন"। দুটো মানে হয় না? আমাদের বাংলার স্যারেরা ধরে ধরে বুঝিয়েছিলেন তো। কাব্য চর্চা থাক। ভাইরাস চর্চায় আসা যাক।
তো মোদ্দা কথাটা হল আপাতত যা জানা গেছে, তা হল ---
তপস্বীনী কন্যা
এক নটীর গল্প
...
কচুরি আর ছোলার ডাল খাচ্ছিল
ছবিতে যিনি আছেন, মানে আরাধ্যা পাল, তিনি সকালবেলা ঠাকুর দেখতে বেরিয়েছিলেন। ফিরে আমার সঙ্গে দেখা করতে এলেন। কথায় কথায় আমি জিজ্ঞাসা করলাম যে সকালবেলা কালী ঠাকুর কি করছিল? ওরকম দাঁড়িয়েই ছিল?
সে সঙ্গে সঙ্গে একটুও না ভেবে বলল, না না
,,,
মামু
তুমিই সেই পরমসুন্দরী
সাহিত্যিকেরা আত্মীয় হন
যিনি সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন আমি তাকে চিনতাম না। কোনোদিন নাম শুনিনি। তার জন্য আমার কোনো লজ্জাও নেই। কারণ সাহিত্য আমার কাছে সাধারণ জ্ঞান না। তৃষ্ণার জল। আমার মন শান্ত হয়েছে, ভালো হয়ে গেছে, শক্তি পেয়েছে, খুশী হয়েছে এমন অনেক অনেক লেখা পড়ে যারা কেউ নোবেল পাননি।
কন্যাদিবস
ভারতের মত দেশে, যেখানে এখনও জন্মের আগে লিঙ্গ পরীক্ষা নিষিদ্ধ, অবশ্যই কারণটা সবার জানা, কন্যাভ্রুণ হত্যা যাতে না হয় সেই জন্যে, সেইখানে আজকের এই Daughter's day বা কন্যাদিবস উদযাপন আমার দারুণ লাগল। খুব খুব খুব ভালো লাগল। অনেকেই তাদের টাইমলাইনে নিজের মেয়ের সঙ্গে ছবি দিচ্ছেন। দিন দিন। আমার একটুও আদিখ্যেতা লাগছে না, আমার একটুও মনে হচ্ছে না বাড়াবাড়ি, ন্যাকামি ইত্যাদি ইত্যাদি
বিদ্যাসাগর, কমলা ভাসিন প্রমুখেরা
সংসারে বিদ্যাসাগরের অভাব হয়নি কোনোদিন। আজও নেই। বরং বিদ্যাসাগরের সুনামিতে সমাজের প্রাণান্তকর অবস্থা হয় মাঝে মাঝে। বিদ্যাসাগরেরা প্রাচীনকালেও ছিলেন, আজও আছেন, ভবিষ্যতেও থাকবেন। বিদ্যাসাগরের ঢেউয়ের গর্জনে কান ঝালাপালাও হবে।