Skip to main content

কোলোনীয় অত্যাচার

বাঙলায় সে যুগ ছিল, যখন হয়েছিল কলোনীকাল। সাহেবদের কলোনীয় অত্যাচার। আর এই বিয়ের মরশুমে শুরু হল কোলোনিক অত্যাচার। শরীর যেটুকুন নিল তো নিল, কিন্তু বাকিটুকুন এই য

জিম করবেট ও মশারি

জীবনে বড় বড় দুঃখ, ছলনা, বিশ্বাসঘাতকতা ইত্যাদি সব সহ্য করে নেওয়া যায়। সে সব সহ্য করার জন্য কত সান্ত্বনাও পাওয়া যায় রেডিমেড। স্বজন-বন্ধুবান্ধবদের কাঁধে হাত, মহাপুরুষের বাণী, ধর্মে-দর্শনের আশ্বাস, আরো কত কত কি? যা হোক, সে সব দুঃখকষ্ট তবু খানিক হলেও হাসি মুখে সহ্য করে নিয়েছি। কিন্তু একটা জিনিস আমি কিছুতেই সইতে পারি না।

    কি সেটা?

মামুর মাথাব্যথা

তো হল কি, মামুর মাথায় বেজায় ব্যথা। উঠতে, শুতে, নাইতে, খেতে সবেতেই মাথা টিসটিস করে। দিদি বেজায় চিন্তায় আমায় ফোন করল। আমি বললুম, তবে তো একজন চক্ষুবিশারদকে দেখাতে হয়।

হাজা উপাখ্যান 

গুরুদেব দরজা খুলেই দেখেন শিষ্য বসে, দোরগোড়ায়। 

     গুরুদেব একরাশ বিরক্তি গীতার শ্লোক স্মরণে শান্ত করে বললেন, এত ভোরে বৎস?

কাঁঠাল

যা ভাবা হয়েছিল তাই। গাছে একটাও কাঁঠাল নেই। মানে শুধু ছাল পড়ে আছে। একটা বীজও নেই। এবার বীজগুলো এদিকে ওদিকে পড়ে থাকবে। মানে বীজ হজম তো তেনারা করতে পারবেন না, কিন্তু ছড়াবেন। 

এক মুঠো সুখ নিয়ে

পটলা হয় তো ধৈর্যের শেষ সীমায় পৌঁছে গিয়েছিল। নইলে এমন কাণ্ড করবে কেন? পটলা কি করে এত বছর পর এরকম একটা সিদ্ধান্তে এলো, সে বিশ্লেষণ মনোবিদেরা করতে পারবেন, আমি না। আমি বলি পটলা কি করল।

এক মুঠো সুখ নিয়ে

ভালোবাসার মানুষটাকে ভুলতে পটলা কি না করল। আরো ভালো করে বললে, ব্যর্থ,

ভক্ত মশা ভগবান

মশারির বাইরে অনেকক্ষণ ধরেই ঘুরছে। ইচ্ছা ভিতরে আসে। গায়ে বসে।

কিন্তু কেন? কারণ খিদে। আমি আছি বলেই ও বেঁচে। আমার রক্তের জন্যেই ওর জন্ম। ..
Subscribe to রম্যরচনা