Skip to main content

ওগো পাগল

আমি ঈশ্বরকেও আমার প্রয়োজনের মধ্যে টানতে নারাজ। সরে যাও। দেখো আমি না পারলেও ঠিক মানিয়ে নেব। যেমন আকাশের সঙ্গে মানিয়ে নেয় মাটি; রোদ, বৃষ্টির সমঝোতায়। কি হবে ইন

শিকড়

আসলে বলতে চাই, আমি ভুলিনি। হাতের আঁজলায় তিল, কুশ, গঙ্গাজল, মন্ত্র দিয়ে বলতে চাই, এখনও তোমার জন্যে আমার কিছু করার আছে। এখনও। তুমি আগুন পেরিয়ে গেলেও।

মুক্তো

আজ একজন আমার সামনে আরেকজনকে বলল, তোর আংটিটার থেকে মুক্তোটা পড়ে যাব

মার্বেল আর ঘাস

আমার ইচ্ছা করে মার্বেলের মত দেহ-মন হোক আমার। নিষ্প্রাণ সৌন্দর্য আর নিতান্ত নিস্পৃহ একটা অস্তিত্ব নিয়ে। মার্বেলের গায়ে রক্তের দাগ

হৃদয় তো দশপ্রহরণধারিণী

শীতকাল। তিনি ছাদে বসে। স্নান সেরে রোদে এসে বসেছেন। বাড়ির সামনে জমে জল। সদ্য পেরিয়েছে বর্ষা। জল নামেনি এখনও। সাদা শাড়িটায় এসে পড়েছে শরতের আলো। দূরে কোথাও চণ্ডীপাঠ হচ্ছে, দুর্গাপুজোর প্য

নিষ্ঠুরতা

কে বেশি একা করেছে আমায়? মৃত্যু? অসুস্থতা? না নিষ্ঠুরতা?.... তুমি আগে বলোনি কেন, জীবন এত নিষ্ঠুর? মানুষ এত নিষ্ঠুর হয় আগে বলোনি কেন?

ঝোপঝাড় আর চাঁদের কথা

যখন কাঁচরাপাড়া রেলকলোনীতে আসি তখন আমি ফাইভে পড়ি। হাওড়া সালকিয়ার ঘিঞ্জি ঘরবাড়ি ছেড়ে হঠাৎ করেই চারদিকে সবুজ আর সবুজ পরিবেশে এসে পড়লাম। কি আনন্দ, কি আনন্দ!

Subscribe to চিন্তন