Skip to main content

খেলার ছুটি

রাতের রুটি সব করা হল। এইমাত্র। গা ধুতে বাথরুমে ঢুকে দরজাটা বন্ধ করতেই মনে হল, ছোটোবেলার খেলার সঙ্গীরা এসে গেছে। জল নিয়ে দাপাদাপি হল। স্নান হল। প্রিয় সাবানের

লোকটা

এত হাসতে আমি লোকটাকে কবে দেখলাম?

জলের ফাঁকা বোতল

পরেশের বাবা যে রোগে হঠাৎ চলে গেল, পরেশও গেল সে রোগে। সন্ন্যাসরোগ। পরেশের বউ বাচ্চাটাকে নিয়ে বাপের বাড়ি চলে গেল। এখানে থাকলে খাওয়াবে কী আর পড়াশোনাই বা কী করে

যাক

কথা বন্ধ। কিন্তু কান্না বন্ধ করবে কে?

ভাঙা গোপাল

ভাঙা গা। নীল গোপাল। মাটির গোপাল। রঙ চটেছে। ভাব চটেনি। নিত্যরাধা গঙ্গার ধারে বসে। রোজ বসে। একটা ছোটো পেতলের বাটিতে চন্দন। আর তুলসীপাতা। যে চায়

বসন্তবাবু অবসাদে ভুগতেন না

বসন্তবাবু ছাদের দিকে তাকিয়ে দুপুর কাটান। একা মানুষ। চিন্তা করতে বাধা নেই। চিন্তা করতে করতে পায়ের বুড়ো আঙুল থেকে মাথার পিছনটা অবধি ভার হয়ে ওঠে। নিজে

জনার্দনবাবুর দুঃখ

জনার্দনবাবুর দুঃখ হয়। কারণ দুঃখ পাওয়ার মত দুঃখ কিছু নেই। জাগতিক যা যা থাকলে সুখী হয় মানুষ

সহায়

সে সামনে গিয়ে দাঁড়ালো। জোড় হাতে দূর থেকে প্রণাম করে বলল, পাপী আমি।

শ্রাবণ আর স্বামীনী

সুরদাস যখন যমুনার তীরে এসে দাঁড়ালেন তখন কালো করে এসেছে আকাশ। গতকাল সারারাত ঘুম হল না। বুকের মধ্যে এমন একটা কষ্ট জমাট বেঁধে থম ধরে ছিল, বুঝেছিলেন আজ বৃষ্টি হব

Subscribe to অনুগল্প