মাগো, এক্সট্রা টাইম যাতে না হয়!
আছেও, নেইও
তো সে কি করল, একটা মন্দির বানালো। কিন্তু মন্দিরে কোনো মূর্তি, বা ঘট কিছুই রাখল না।
তারা আসছে
টুনটুনিদের দুই ছেলেমেয়ের বিয়ে হয়ে গেল। এখন তাদের ঝাড়া হাত-পা। রোজ নতুন করে পুরোনো গল্পগুলো করে, নতুন করে পুরোনো রান্নাগুলো করে, নতুন করে পুরোনো হাসি হাসে, পু
ধারালো যুক্তি
সংকীর্ণ হৃদয়ের ধারালো যুক্তি ভীষণ ভয়ংকর। ফুলকে সে গাছের জননাঙ্গের বেশি ভাবতে পারে না। তার সে কথায় যুক্তি আছে, কিন্তু কি যে নেই, সে না তো বোঝে, না তো তাকে বোঝ
দশকৌণিক
সানাই বাজছে বেহাগে। লগ্ন সন্ধ্যায়। এই তো লগ্ন। এই তো সন্ধ্যা। বেহাগের সঙ্গে শুরু হল মন্ত্র উচ্চারণ।
কোলোনীয় অত্যাচার
বাঙলায় সে যুগ ছিল, যখন হয়েছিল কলোনীকাল। সাহেবদের কলোনীয় অত্যাচার। আর এই বিয়ের মরশুমে শুরু হল কোলোনিক অত্যাচার। শরীর যেটুকুন নিল তো নিল, কিন্তু বাকিটুকুন এই য
প্রশ্ন
"মাগো, রামপ্রসাদের বেড়া বাঁধতে আসার সময় পেলি, আর আমার মেয়েটাকে যখন ওরা মেরে ঝুলিয়ে দিল, একটু সময় করে এসে ঠেকাতে পারলি না মা?"
দু মুখো সুচ
দু মুখো সুচকে নিয়ে কি হবে?
শিশির আর শূন্যতা
সব জানলাগুলো বন্ধ। বুকে জমা কফের আওয়াজ ঘড়ঘড় করে যাচ্ছে। আগের থেকে ভালো।
আসবেন, কাজ আছে
অনবরত কড়া নাড়ল, ফিরে যাবে ভাবল। ভিতরে কেউ ছিল? নাকি ছিল না। কাঁচে নাক ঠেকালো। শ্বাসের বাতাস কাঁচে ঘুরে, সব ঝাপসা করে বলল, নেই।
দূরে কুকুর ডাকছে। জঙ্গলের ভিতর থেকে। এত গভীর জঙ্গলে একা একা দাঁড়িয়ে কেন? রাস্তায় পায়ের ছাপ নেই। চলাফেরার নিশানা নেই। হাতলে ধুলো জমে আছে। তবু মনে হচ্ছে কেউ আছে।