রামকৃষ্ণ ও পাব্লিক ডিলিংস
শব্দ সুখ
শব্দ সে কথা বুঝতে পারে। তাই কখনও কখনও একটা শব্দ তার পাশে বসা শব্দকে দেখে লজ্জায় দূরত্ব তৈরি করে। তার পাশে তার বসার কথা ছিল না তো! সে লজ্জা পাবে না! সেই অস্বস্তিকর দূরত্বকে অনুভব করতে পারে মন।
যেন ইংরাজিতে কালকূট
ঝড়
আমার সকালগুলো
গত রাতের ফুরিয়ে যাওয়া মোমবাতিটা
টেবিলের উপর শ্রীহীন একদলা মোম হয়ে পড়ে
হীনমন্যতায়, লজ্জায়, অসম্মানে
আমি ওভাবে
পড়ে থাকতে চাই না
বরং তুমি ফিরে যাও
আমার সকালগুলোকে
অসম্মানিত কোরো না
do you know me
Dark mind asks enlightened mind... do you know me?
আমি-তুমি
তুমি কি শুধুই তুমিই?
তুমি যেন
সময় পেরিয়ে দাঁড়িয়ে
থাকা আমিই
আমি কি শুধুই আমিই?
আমি যেন
ক্ষণকালের অসীম অপেক্ষায়
তুমিই
নাম যায় যাক, শিক্ষাটুকু থাকুক
আজ রামকৃষ্ণদেবের জন্মতিথি। অবশ্যই এ বছরে এ তিথির গুরুত্ব অন্যরকম। রামকৃষ্ণদেব মানে সর্বধর্ম সমন্বয়ের কথা। কথা ক্রমে স্লোগান হল। স্লোগান ক্রমে ব্র্যাণ্ড ভ্যালু হল। ক্রমে অবতারে পর্যায়ক্রমে শ্রেষ্ঠ ঘোষিত হলেন - অবতার বরিষ্ঠায়। তারপরে সব কিছু প্রাতিষ্ঠানিক হয়ে গেল। মানুষ সোজা সাপটা দীক্ষা পেল, সিরিয়াল পেল, সিনেমা পেল। একটা ব্র্যাণ্ড তৈরি হয়ে গেল। একটা নির্দিষ্ট ছাঁচ তৈরি
যে যে... সে সে...
যে মানুষটা অনেক কিছু চাইত, কিন্তু অনেক কিছু পারত না, মানে অনেক কিছু পাওয়ার মত সাধ্য ছিল না, সে ঠাকুরকে ডাকত মই বলে, কিম্বা লুকানো সোজা রাস্তা বলে।
মা-ও তাই বলেন
ধ্যানে যখন বসে তখন সব কেমন সুন্দর, সবের মধ্যে কি সুন্দর শান্তি,