Skip to main content

দাও আশ্রয়

বাইরে ঘিরছে মেঘের অন্ধকার। মনের আকাশে কাটছে মেঘ। গরম চায়ের কাপ জুড়িয়ে ঠাণ্ডা। বুকের তলা হল উষ্ণ ফিরতি পথে কয়েক মাইল হেঁটে। কবে ভাসানো কাগজের নৌকা ধাক্কা দিচ্ছে পাঁজরের তলায়। সময়ের হাতলে হাত রেখে এদিক ফিরেছে যারা, তাদের হাতে মিশে আমার আঙুলের ছাপ।

ভীতু কোথাকার

সবাইকে যথোচিত যথাযথ যা যা দেওয়ার দিয়ে দেওয়ার পর, নিজের জন্য থাক কিছু ভুল করার স্বাধীনতা। ভুল করাটা আত্মিক কর্তব্য। সেরকম কিছু আন্তরিক অবশ্যম্ভাবী ভুলই মোড় ঘোরায়। সমাজ চিরকালই ভীতু, ব্যক্তি নয়। সমাজ মানে অভ্যাস, ব্যক্তি মানে ইচ্ছা।&nb

ডাক


বৃষ্টি যখন লাগাতার তখন মন কিছুটা বেসামাল। একা মনে বৃষ্টি সংক্রমিত হয় তাড়াতাড়ি। ঘরবাড়ি-প্রতিবেশী-কাজ-দায়িত্ব সব অর্থহীন। অনেক দূরের।

বেঢপ সাইজ

মার্বেল বসানোর কাজ শেষ হল। ঝাঁ চকচকে বাড়ির অন্দরমহল। বাইরে কিছু মার্বেলের টুকরো ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে। বললাম, ওগুলো ওরকম বাইরে ছড়ানো কেন?
"ওগুলো কোনো খাপে বসল না তাই। বেঢপ সাইজ।"

If You Trust

You can't feel Your sense within me ;
and space of words, I brought wisely.

I don't know how the count to be kept.
Just know, that pearl scorns Ocean's depth.

কে বলবে?

পর্দাটা উড়ছে
লোকটা পিছন ফিরে
তার বোধের অস্তিত্বের বাইরে উড়ছে

তাই বুঝছে না, 
 জানলাটা বাইরের আলোয় চোখ মেলেছে

ছেলেটা একটা নুড়ি ছুঁড়ল পুকুরে
টুপ্ করে ডুবে গেল জলকে চমকে

আমি

আমাকে এত স্থির, এত নির্দিষ্ট কিছু বোলো না
আমার ভয় করে
আমি নিজে তো কিছু স্থির নির্দিষ্ট নই
এক বিন্দু জলের মত 
মেঘ পিছলে আকাশ থেকে পড়ছি
   পড়ছি পড়ছি পড়ছি
আমার কোনো আকার নেই গন্তব্য নেই

আচার

১৮৯৫ সালে তারিখহীন একটি চিঠিতে বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণানন্দকে লিখছেন, "এক্ষণে দেখিতেছি যে, ওই ঘন্টাপত্র লইয়া রামকৃষ্ণ অবতারের দল বাঁধিবে এবং তাহার শিক্ষায় ধূলিনিক্ষেপ হইবে...

ছুঁতে চাই না

বৃষ্টি ভেজাচ্ছে না
বৃষ্টির শব্দতে ভিজছি

     ছুঁতে চাই না 
        তোমার আশ্বাসে বাঁচতে চাই

স্যাণ্ডো গেঞ্জি

লোকটা দরজা খুলে ঘরে ঢুকল। জানলাগুলো খুলল। রোদ এসে মেঝেতে শুলো শরীর এলিয়ে। লোকটা ঘরের একটা পাশে রাখা চৌকিতে বসল। তার মনে হচ্ছে ঘরে কে যেন একটা আছে। তার খুব পরিচিত, তার দিকে তাকিয়েই যেন বসে আছে কোথাও একটা। বসে আছে? না, হয়ত দাঁড়িয়ে।

Subscribe to