সৌরভ ভট্টাচার্য
11 January 2018
ততটা অনিশ্চিত হয়ত ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে নই, যতটা মানুষের মনুষ্যত্ব নিয়ে হই
জানি আমি আগে বহুবার লিখেছি। আবারও লিখছি। পাকিস্তান হলেও লিখছি। পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তেই ঘটুক না কেন লিখছি। কারণ আমি আর কিছু করতে পারি না।
একটা শিশু, 'ধর্ষিত' হওয়া শব্দটাই বা লিখি কি করে, লিঙ্গ, গুহ্য... সে বর্ণনাই বা পড়ি কি করে... খবরটা এড়িয়ে যাই বা কি করে... আমার ভালোবাসার সীমানাতে এমন অনেক শিশু..তাদের রক্ষা করি সে ক্ষমতা কই?... কার আছে সে ক্ষমতা, সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতে.. ক্লান্ত হইনি.. দিশাহারা..
শুধু মনে হচ্ছে তবে কি আরেক প্রজাতির মানুষ জন্মাচ্ছে? পুরুষের মত দেখতে কিন্তু মানুষের মত নয়? তাদের সংখ্যা কি বেড়ে যাচ্ছে?
সমাধান হবে না কোনোদিন হয়ত বা। নির্মূল হবে, এ হয়ত utopian আশা, তবু চীৎকারটা থামালে চলবে না... যদি কিচ্ছু না পারি, শুধু চীৎকার করে যাব... পাগলের মত... আর কি করব? শান্ত শোক, আর গভীর শোক পালনের মত মাথার অবস্থা থাকছে না যে!