Skip to main content

আম জাম কাঁঠাল নিম আর কাস্তে

সে মেলা বছর আগের গপ্পো। তখন আমাদের দেশ পরাধীন। একজন বাবু আপিস থেকে টমটম চড়ে বাড়ি ফিরছে। বিকেলের ফুরফুরে হাওয়ায় দু একটা সদ্য শেখা বিদেশী গানের সুরও

এখন নেই

ঘটনাটা ছিল এই, হলুদ একটা পাতা খসে দীঘির জলে পড়েছিল, ভাসছিল, তার উপর একটা নীল প্রজাপতি এসে বসেছিল।

ঢেউ আর ধোঁয়া

বাড়ির সবাই মন্দিরে। ভূষণবাবু সমুদ্রের ধারে বসলেন। মন্দিরে যান না। শ্রদ্ধা ভক্তি কি জোর করে আসে?

এতবড় নিদারুণ প্রবঞ্চনা

সকাল সাতটা নাগাদ হবে। ফিমেল মেডিক্যাল ওয়ার্ডের সামনে দাঁড়িয়ে। মা ভর্তি আছেন রেলের হাস্পাতালে। হঠাৎ দেখলাম ডাক্তার নার্স সব দৌড়াদৌড়ি করছেন। <

টিপের পাতা

টিপের পাতাটা হাতে নিয়ে বলল, দাম কাল দিলে হবে?

ফায়ারিং স্কোয়াড

উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরোনোর পর পরই প্রত্যেক পাড়ায় একটা করে ফায়ারিং স্কোয়াড খোলা উচিৎ। হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন, ফায়ারিং স্কোয়াড। যারা মোটামুটি সচ্ছল ঘরের ছেলেমেয়

হিরি

সেদিনও এরকম মেঘলা ছিল…. হয় তো বর্ষাকাল হবে… আমি পড়ে ফিরছি… রেলের হাস্পাতালটা পেরিয়েই বিরাট কৃষ্ণচূড়া গাছ… তার মাথার উপর কালো মেঘের ছায়া..গাছটা ফুলে ভর্তি….

ভীড়

আজ যদি মৃণাল সেন বা ঋত্বিক ঘটক বেঁচে থাকতেন, হয় তো পরিযায়ী শ্রমিকদের মৃত্যুর কথা রূপালি পর্দায় উঠে আসত। অবশ্যই ফ্লপ হত সিনেমাটা। এই সিনেমাটা যেভাবে হল। কারণ

কাঠামো

সে যখন মধ্যরাতে নদীর তীরে এলো, তখন চাঁদ অস্ত গেছে। তারার আলো।

Subscribe to