Skip to main content

মরম ব্যথিত তুমি

নন্দ ভিখারিকে বললেও সে নীলাচলে যায় না। চাল নেই, চুলো নেই, তবু নন্দ

নূপুর

মন্দিরে এসে দেখে গোপাল নেই। ভোগ সামনে, প্রদীপের শিখা জ্বলে জ্বলে শ

সেও হতেই পারত

জামাটা দেখেই দাঁড়িয়ে গেল। জামাটা তার। কিন্তু হোটেলের বেঞ্চ মুছছে যে ছেলেটা জামাটা গায়ে, সে তো সে নিজে নয়।

আমারও মন বলছে

দড়িটায় ফাঁসও লাগানো হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু পেটটায় এমন মোচড় দিল আর গাছে ওঠা হল না। অথচ এই পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে দেখতে হরেনের টুক করে ঝুলে পড়ার কথা ছিল।

ডাকো, ভড়কিও না

তুমি তো জলতরঙ্গ নও, জল। সব সময় সুরে বাজবে, এ মাথার দিব্যি কে দিল ত

বাবার চটি

বাবার চটি মানে মেঝের উপর রাখা নৌকা যেন। সামনের দিকে বুড়ো আঙুলটা ঢোকানোর জায়গা

Subscribe to