Skip to main content

JACK PREGER

        আমি এই মহাপ্রাণের সম্বন্ধে জ্ঞাত হই অনন্যার কাছ থেকে। সেদিন শ্রদ্ধায় মাথা নীচু হয়ে এসেছিল। ভারাক্রান্তও হয়েছিলাম এই ভেবে যে এমন মানুষদের কথা আমরা এত কম জানি কেন? আমাদের মিডিয়া এত উদাসীন কেন?

পুরুষের উর্বশী বাসনা

 ফেসবুকে একটা ছবি নিয়ে খুব আলোড়ন হচ্ছে। বিয়ের টোপর মাথায় একজন সম্পূর্ণ নগ্ন নারী। এ দৃশ্য নতুন কিছু না, নানা ফটোগ্রাফির পেজে এরকম চিত্র ভুরিভুরি। বলা যেতে পারে পুরুষের নগ্নচিত্র তোলা হয় না কেন? কারণ অনেকের মতে পুরুষের শরীরে নাকি সেই সৌন্দর্য বিধাতা দেননি, যেই সৌন্দর্যে নারীকে ভরিয়ে তুলেছেন।

আমার ভীষণ ভয় করল


তুমি পরিষ্কার রাস্তা চেয়েছিলে
ঘাটও চেয়েছিলে শ্যাওলাহীন

খেলার সাথী


ঘরের সব ক'টা দরজা বাজারে, লোকের ভিড়ে না খুলুক
কোনো একটা রাস্তা থাকুক নিরুদ্দেশের বালাই নিয়ে,
অদরকারি, খোলামকুচি, অনাদরের নুড়ি-পাথর 
       সে দরজার বাইরে অপেক্ষা করুক আমার জন্য, 
   ওরা বড় আপনার আমার

এক কোপে নাশে


নিদ্রামগ্ন তীর্থযাত্রীগণ 
নিদ্রাহারা তারকামালা রহিয়াছে চাহি, যেন সশস্ত্র প্রহরী ওরা 
                          বিস্তীর্ণ মরুভূমি মাঝে,

এখনও গুনতি চলছে


ঈশ্বর, আপনার মাথায় যত না শপথের বোঝা
তার চাইতে লক্ষগুণ বেশি ভাঙা শপথের ভার

আপনি একটু জিরিয়ে নিন ঈশ্বর
এখনও গুনতি চলছে

প্রতিশব্দ আছে, শব্দ নেই

আমার বাথরুমে সাবান, ফিনাইল, ব্লিচিং, কমোড - সবার গায়ে ইংরাজি লেখা। কারণ আমি একজন বহুভাষী দেশের নাগরিক।
আমার বসার ঘরে শোয়ার ঘরে ফ্যানের গায়ে, টিভির গায়ে, কম্পিউটারের গায়ে, বইয়ের মলাটে প্রকাশকের নামে, ক্যালেণ্ডারে, আলমারির চাবির সংখ্যায়, এমনকি ঠাকুর ঘরের ধূপের প্যাকেটে ইংরাজি অক্ষরমালা ছড়িয়ে। কারণ আমি একজন বহুভাষিক, উন্মুক্ত বাজারি সভ্যতার নাগরিক।
...

ভারত তুমি কার?

        বিহারের ভূমিকম্পের জন্যে একবার গান্ধীজী বিহারের মানুষের অস্পৃশ্যতা প্রথাকে দায়ী করেন। বলেন অস্পৃশ্যতার মত এক অমানবিক প্রথাকে মেনে চলায় ঈশ্বর ক্রুদ্ধ, তাই এই ভূমিকম্প। 

সত্য


যে চলতে চলতে দাঁড়িয়ে পড়ে
দাঁড়িয়ে পড়ে পিছন ঘুরে
    সবার চলা আড়াল করে, 
       বলে ওঠে গম্ভীর স্বরে -
               'ইহাই সত্য'

তাকে আমি এড়িয়ে চলি

Subscribe to