শবরীমালা
শবরীমালাতে রজঃস্বলা নারীদের প্রবেশাধিকার নিয়ে যিনি একমাত্র বিরোধীতা করলেন সুপ্রিম কোর্টে রায়দানের সময়, তিনি একজন মহিলা বিচারপতি। তার বক্তব্য - ধর্ম আর প্রথার সাথে যুক্তির কোনো সম্পর্ক থাকা উচিৎ নয়।
বাংলার সবরীমালা
তো সুপ্রীম কোর্ট বলল মেয়েরাও মন্দিরে ঢুকতে পারবে। আহা, আমাদের কালীঘাট, দক্ষিণেশ্বর, তারকেশ্বরের কথা হচ্ছে না, সে দক্ষিণভারতের কি এক সবরীমালা মন্দিরের কথা। আমাদের বাপু অমন ধারা শক্ত নিয়ম কোনো বড় মন্দিরে দেখি নাই। বাঙালী মাত্রেই মা অন্তঃপ্রাণ জাত। এই শুরু হচ্ছে দেবীপক্ষ, দেখুন না সপরিবার দূর্গা, তাতে দুইজন মা, লক্ষী-সরস্বতী, আবার লক্ষ্মী, তারপর কালী
একজন অত্যন্ত প্রাণচঞ্চল বাচ্চা মেয়ে আমাদের কলকাতার বুকে মৃত্যুর সাথে লড়ছে
একজন অত্যন্ত প্রাণচঞ্চল বাচ্চা মেয়ে আমাদের কলকাতার বুকে মৃত্যুর সাথে লড়ছে। বাবা মা তার গলার নলি কেটে তাকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে নিজেরাও সরে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু নিজেরা এখন বিপদসীমার বাইরে। বাচ্চাটা ঘোর সংকটে। সে সংকটে তো তার শরীরটা। তার যদি চিন্তা করার ক্ষমতা থাকত
ভাবছি দেশে আর না জানি কি বিটকেল সব আইন আছে
ভাবছি দেশে আর না জানি কি বিটকেল সব আইন আছে। এ অনেকটা মহালয়ার আগে ঘর ঝাড়ার মত হচ্ছে। তা বেশ, আচ্ছা ইয়ে করে হাতমাটি না করা নিয়েও কি আইন বানিয়েছিল ওই লালমুখো গুলোন? কিম্বা তরকারিতে নুন কম হলে? কিম্বা যীশুর নামে রোববার করে নৈবেদ্যে না দিলে ইত্যাদি ইত্যাদি...
সুপ্রিমকোর্ট পরকীয়াকে বৈধ ঘোষণা করেনি
সুপ্রিমকোর্ট পরকীয়াকে বৈধ ঘোষণা করেনি। শুধু শাস্তির আইনি ব্যবস্থাটা তুলে নিয়েছে। তা বাপু আর কদ্দিন পুলিশের ভয়ে নীতিবান থাকবে? নীতিগতভাবেও তো সাবালক হতে হবে নাকি?
বিদ্যাসাগরের কয়েকটি তির্যক গল্প ও উদ্ধৃতি
ভাষা কথা
আকাশ তুমি দাঁড়িয়ে থেকো
আকাশ তুমি দাঁড়িয়ে থেকো
বাতাস তুমি ফিরে যেও না
মাটি তুমি ধৈর্য ধরো
আগুন তুমি নিভে যেও না
জল তুমি মিলিয়ে যেও না
মানুষ আবার ফিরবে
এদিকেই ফিরবে
ভালোবাসা তুমি হলুদ হোয়ো না
আমার অধিকার আছে
আমার অধিকার আছে,
বাড়ানো হাত ফিরিয়ে দিয়ে
না ভালোবাসার
আমার অধিকার আছে,
উঠোনটায় একটাও ফুলগাছ না লাগিয়ে
সম্পূর্ণ ন্যাড়া করে রাখার