সাগরতীরে
যার রান্নাঘরে, শোয়ার ঘরে কখনও সূর্যের আলো পৌঁছায় না, সেই মধ্যবয়সী মহিলা বসে চেয়ারে, সমুদ্রের ধারে। সারা চোখ হোটেলের ঘরে ঘুমের ক্লান্তিতে বিষণ্ণ। এতবড় একটা সম
সহজ
জয়রামবাটিতে বসন্ত এসেছে। সারদা দাঁড়িয়ে একটা পলাশ গাছের সামনে। কোকিল একটা ডেকেই যাচ্ছে কখন থেকে, যেন বলছে... মা... মা...
এ ফুট, ও ফুট
রত্না এক হাতে আটা ভর্তি প্লাস্টিকটা নিয়ে, আরেক হাতে বাজারের ব্যাগটা… রাস্তার এ পাশে এসেই মনে পড়ল ও ফুটে আবার যেতেই হবে… চা পাতাটা আনা হয়নি।
अविरल
চটি
বাচ্চাটার জুতো দুটো মা বাবার সঙ্গেই জড়ো করে রাখা। মন্দিরের সামনে। মা বাবা পুজো দিচ্ছে। বাচ্চাটা গুটিগুটি পায়ে মন্দিরের সামনে এসে দাঁড়ালো।
আয়না আজ যমুনাতীর
পোষা বেড়াল নয়
দরকার ছিল
গোটা রাত কেটে গেল একা। একার মধ্যে এলে তুমি। কে তুমি?
बेबसी
जब तुम
রাজার কবিতা দিবস
তো রাজা মশায় সক্কালবেলা দূতের মাধ্যমে জানলেন আজ কবিতা দিবস। তিনি সভাকবি আর নির্দিষ্ট কয়েকজন রাজ কর্মচারীদের বললেন কবিতা লেখ। যার কবিতা ভালো হবে তাক
চা
তিতা
মুগ্ধ হয়ে লাভ কি? সে তো ভাঙবেই, আজ নয় কাল। তর্ক করে লাভ কি?
দ্য হোয়েল, কিছু কথা
পরকীয়া
ব্রত
কেউ হয় তো
তোমাদের বিকিকিনি শেষ হলে, তোমাদের মঞ্চে ওঠা, নামা শেষ হলে, তোমাদের
নিন্দুকের সত্য আর দরদীর সত্য
বাবার চটি
বাবার চটি মানে মেঝের উপর রাখা নৌকা যেন। সামনের দিকে বুড়ো আঙুলটা ঢোকানোর জায়গা
তুই অন্তত হারাবি না
সে ভোরে উঠে বাজার ঝাঁট দেয়। তারপর বাসন মাজে। এর বাড়ি, ওর বাড়ি। বিক
অনাগতা আধারকার্ড
এসিটা অন্ কোরো না… থাক… হাওয়াটা ঠাণ্ডাই আছে…<
ডাকো, ভড়কিও না
তুমি তো জলতরঙ্গ নও, জল। সব সময় সুরে বাজবে, এ মাথার দিব্যি কে দিল ত
আমারও মন বলছে
দড়িটায় ফাঁসও লাগানো হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু পেটটায় এমন মোচড় দিল আর গাছে ওঠা হল না। অথচ এই পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে দেখতে হরেনের টুক করে ঝুলে পড়ার কথা ছিল।
সেও হতেই পারত
জামাটা দেখেই দাঁড়িয়ে গেল। জামাটা তার। কিন্তু হোটেলের বেঞ্চ মুছছে যে ছেলেটা জামাটা গায়ে, সে তো সে নিজে নয়।
নূপুর
মন্দিরে এসে দেখে গোপাল নেই। ভোগ সামনে, প্রদীপের শিখা জ্বলে জ্বলে শ
লিডিয়া আর চাদ্দিকের মুচমুচে ভাবসাব
মরম ব্যথিত তুমি
নন্দ ভিখারিকে বললেও সে নীলাচলে যায় না। চাল নেই, চুলো নেই, তবু নন্দ
খুঁজে পাওয়াই তো ভিক্ষা
যুক্তির উপর যুক্তি সাজিয়ে মানুষের নাগাল পাওয়া যায় নাকি?
নষ্ট মানুষ
যে মানুষের ভিতর থেকে বিশ্বাস মরে গেছে, কিন্তু তবু বিশ্বাসের ভান নিয়ে বেঁচে আছে, সে নষ্ট মানুষ। এমন নষ্ট মানুষ সংসারে অনেক দেখা যায়। সাধু, সংসারী বলে কিছু হয়
শক অ্যাবজর্বার
আশ্রমে ঢুকতেই দেখি গোঁসাই টোটোতে উঠছে, আমায় দেখেই বলল, যা রে তোর বিয়েবাড়ির বাস আর ছেড়ে যাবে না…
না - হ্যাঁ
জলের উপর উড়ে এসে, ডালে বসেছিল। বসেই জলকে বলল, জানো, যখন উড়ে এলাম, ছায়া পড়ল তোমার বুকে। আমার ছায়া। কই দেখাও? তুমি দেখেছ?
বিষখাগী
"হতে পারে আমি শুরু থেকেই কোনো মানুষের উপর, কি কোনো প্রতিষ্ঠানের উপর, কি ব্যবস্থার উপর শ্রদ্ধাহীন। আরেক হয় এক সময়ে শ্রদ্ধা ছিল, এখন বয়ে বেড়াচ্ছি নিহত শ্রদ্ধা।