ট্রেনে ওঠ বাবু
না। সতীশ মাথাটা ঝুঁকিয়ে বসে। নাম বত্রিশে। এখন চলছে আঠারো। এক একজন পেশেন্ট সময় নিয়ে দেখেন ডাক্তারবাবু।
চায়ের ভাঁড়
ডাক শুনতে শুনতে, হাঁসেদের জলে নামা প্যাঁক প্যাঁক ডাক শুনতে শুনতে, গরুদের মাঠে চরা দেখতে
দেখতে চা খেত। ভাঁড়ে করে চা খেত।
আপনারা পাগল!!
রঞ্জিতা গ্লাসের আওয়াজ শুনে চোখ খুলে তাকালো। বিপ্র জল খাচ্ছে। হাতটা কাঁপছে। ঘরে জিরো পাওয়ারের নীল হালকা একটা আলো। বিপ্র শর্টস পরে আছে। খালি গা। শর্টসে একটা ভাল্লুকের মুখ। সাদা ভাল্লুক।
আমি আসি...
মাঠে বসা ছাড়া বিরুদ্ধ ভটচাযের আর উপায় ছিল না আসলে। বাড়ির চাবি ভুল করে শ্বশুরবাড়ি ফেলে এসেছেন। কাঁকিনাড়া থেকে বড় ছেলে চাবি নিয়ে আসছে। কিন্তু মদনপুর পৌঁছাতে সময় তো লাগবে। অগত্যা, ধানক্ষেতেই বসে পড়লেন।
চলো কবাডি খেলি
মিঠেরোদে গা এলিয়ে বসে থাকতে থাকতে টুক করে মারা গেল নরহরি।
তুফান পেলে বাঁচি
গোঁসাই, যাকেই বসাই সেই খামচি দিয়ে যায়।
অল দ্য বেস্ট পুকাই
পুকাই বাইরে উঠানে ক্যাম্পখাটে বসে বসে মাছরাঙাটাকে দেখছে। মাছরাঙাটা বেড়ার উপর বসে রোদ পোহাচ্ছে। এক একবার পুকাইয়ের মুখের দিকে তাকাচ্ছে।
খালি পা
আজকাল বিক্রি-বাট্টা কম। জোয়ান বয়সের মত অত পারে না এখন। তাছাড়া এ ধানতলায় এখন
দোকানেরও অভাব নেই। বদর ১৯০ টাকা কেজি চিকেন দিলে, জগন্নাথ হয় তো দেখো দিচ্ছে ১৭০ টাকায়। ...
মন মাছি
সুধাকর সামন্ত সুখী মানুষ না। সন্ধ্যেবেলা সরষে ক্ষেতে পা ডুবিয়ে বসে আছে। প্রায়ই থাকে। লোকে বলে, সুধা অমন অন্ধকারে পা ডুবিয়ে বসে থাকো ক্ষেতে, সাপখোপে কামড়াবে, পোকামাকড় আছে।
কোনো অন্তিম স্টেশান হয় না
এক কাপ চা খাওয়াবেন?