ওগো মহাপ্রাণ
বুদ্ধজয়ন্তী
রামায়ণ থেকে যদি বারো বছরের বনবাসের অধ্যায়টি বাদ দেওয়া যায় তবে তাতে যত তত্ত্বকথাই থাকুক না কেন, সেটা মহাকাব্য হয়ে ওঠে না। মহাভারতের বেলাতেও তাই। পঞ্চপাণ্ডব যদি পায়ের উপর পা তুলে রাজত্ব করেই কাটিয়ে দিতেন, তবে যতই তাতে গীতার কালজয়ী উপদেশ থাকুক, তা-ও মহাকাব্য হত না। জীবনের স্বাভাবিক গতিপথের সাথে মিলত না। হত রূপকথা। এমনিই সমস্ত মহাপুরুষের জীবন।
ধ্রুবতারার
ধ্রুবতারার ছায়া পড়ে না
তবু ছায়াপথকে পাশে নিয়েই দাঁড়িয়ে
সব ঢেউ বুকে নিয়েও সমুদ্র শান্ত যেমন
জানে তো ঢেউ জল ছাপিয়ে যায় না
দৃষ্টি মণিতে বাধা হয়ে আসে জল
স্বপ্নগুলোকে বাঁচিয়ে রাখো
স্বপ্নগুলোকে বাঁচিয়ে রাখো
না হলে আকাশ থাকবে মাথার উপর
ওড়ার জন্য ডানা থাকবে না
কম হাঁটা পথ
---
আমি একটা নির্লিঙ্গ প্রেম খুঁজছি
বিছানায় আলকুশি ছড়িয়ে
মতান্তর
অবশেষে বুক চিরল
জাতিস্মর মৃত্যুঞ্জয়
তোমার গায়ের গন্ধে - আমি জাতিস্মর
তোমার হাতের স্পর্শে - আমি মৃত্যুঞ্জয়
বলেছিলাম আলোর দিকে ফেরো
বলেছিলাম আলোর দিকে ফেরো। তুমি আলোর সংজ্ঞা জানতে চাইলে। আমি মুখ্যু, আলোর সংজ্ঞা কি ছাই জানি? না জানি সে কোন পথে আসে, কোন পথে দিয়ে যায়?