দীক্ষা
নিরাকার থেকে সাকার, আদিদেব থেকে ইদানীং লোকনাথ বাবা --- কার না ক্যালেণ্ডার, ছবি নেই এ দেওয়াল, সে দেওয়াল, আলমারীর গায়ে, খাওয়ার টেবিলের পাশে ইত্যাদি ইত্যাদি। পরেশের মজাও লাগে, রাগও লাগে। ইলাকে কিছু বলে না। তাদের মেয়ে জয়িতা এবার মাধ্যমিক দেবে, তার সাথে মাঝে মাঝে ই
বড় রাস্তার দুধারে দুটো প্রাচীন বটগাছ
বড় রাস্তার দুধারে দুটো প্রাচীন বটগাছ
ওদের পাশ কাটিয়ে আসতে মনে হল
রাস্তার দুপাশে
এমন কয়েকটা প্রাচীন গাছ থাকা জরুরী
রথের চাকার ধ্বনি
কোথা চলিতে চাও প্রভু?
শুধালো না কেহ
শুধু চলিল রথ উন্মত্ত ভক্ত উচ্ছ্বাস ভেদি
নীরব জগন্নাথেরে লয়ে
রথের চাকা
এক, আমি নিজে; দুই, আমার সমাজ; আর রইল বিশ্বচরাচর। এই তিনকে ঘিরে একটা জীবন। এই তিনটেকে গেঁথে একটা সূত্র আছে - দর্শন। একজন মানুষ জেনে হোক, না জেনে হোক, কোনো না কোনো একটা দর্শনে বিশ্বাস করে। তার সেই বিশ্বাসের সাথে তার আচরণ যত খাঁটি সে তত স্বচ্ছ। তার সে দর্শন যত উচ
ভালোবেসেছিলাম
ভালোবেসেছিলাম
শুধু তোমাকেই আমি
বিনা অভিধান
বুঝতে পেরেছিলাম
প্রাচীর ঘিরি না
তোমায় আমি
কাছের ভাবি
নিজের ভাবি না
তোমার কাছে
আশা রাখি
দাবি রাখি না
যে ঝরণাটা
নদী হবে
নামছে দেখো
ছুটছে দেখো
ওকে আমার
দেখেই শান্তি
আগল ঘিরি না
তৃপ্ত আমি
মুক্ত আমি
পূর্ণ আমি
কবিতা ফুল
গদ্য ফসল। কবিতা ফুল।
গদ্য হাটের। কবিতা রসিকের।
গদ্য প্রতিবিম্ব। কবিতা প্রতিফলন।
গদ্য পরতন্ত্র। কবিতা স্বতন্ত্র।
একারই
দ্বিধা ছিল
আছে
থাকবেও
চলা ছিল
আছে
থাকবেও
রঙ হল পাকা
মুছে দিলাম
নির্মম
পথ একাই ছিল
একারই ছিল
আছে
থাকবেও
তৃষা-নিশা
মনের উপর বোধের নিয়ন্ত্রণ থাকবে - এমন কথা ছিল সভ্যতার মূলে। কিন্তু সভ্যতা বলতে কি বোঝানো গেল? বলা হল যা মার্জিত, যা ভদ্র। ভদ্র অর্থাৎ মার্জিত। যা দোষমুক্ত। দোষ কি?
একটানা
প্রসঙ্গ বদলাও
চাঁদ তারা সূর্য ঋতু
কেউ থাকতে পারে না ঠায়ে একটানা
ভালোবাসা, সুখ, দুঃখ এরাও পারে না,
হৃদয় পারে
সে তো দিগন্ত
জাগরণ আর বিস্মরণের মাঝে দাঁড়িয়ে