Skip to main content

কখন

কখন যেন মেঘ করে এলো
কখন যেন ঘন ছায়া হল গাছের তলায়

ফিরে এলাম

মাঝখান থেকে হঠাৎ করে
    কাউকে কিছু না বলে
  উঠে যাব ভাবছিলাম ...

সীমারেখা না

দৃষ্টির সীমারেখা
   ভালোবাসার সীমারেখা না ...

তাড়াতাড়ি করো

আমি একটা আস্ত পৃথিবী গিলে ফেলেছি
বুক অবধি নেমে দাঁড়িয়ে আছে
না না দাঁড়িয়ে নেই ...

মিথ্যাই তো

মিথ্যা কথা সব। জানি তো।

কে সে?

গিঁট বাঁধতে গিয়ে জট পাকিয়ে ফেলেছে কি?
  জট মানে কি অনেকগুলো অসম্পর্কিত গিঁট?
পাতার উপর শিরার যে বিন্যাস
  শুকনো হলে কঙ্কালের মত তা
উদাসীন যাযাবরের তাঁবুর তলায় মদের পাত্র
  সে পাত্রের মদে বিস্ফারিত চোখে তাকিয়ে ও কে?
যাযাবরের চিন্তার মরুভূমিতে আরেক যাযাবর?
  নাকি সন্ন্যাসী?
যাযাবর কি তবে ঈশ্বরহীন সন্ন্যাসী?

ধ্যাৎ

আশ্চর্য গায়ের গন্ধ তোমার
   বিকালের বাতাসের হাতে লেগে আসে
        যে পাকা ধানের গন্ধ ধানক্ষেত থেকে
       সেই রকম

নির্জন অর্গাজম

অর্গাজমে পৌঁছালে সবাই একা
   শরীর থেকে মুখ ফিরিয়ে
তুষ জমা নীড়ের ভিতর ফিরে আসা

রাতের অন্ধকারে কয়েকটা জোনাকি
    ওরা পথ দেখিয়ে নিয়ে চলেছে যুগযুগান্ত ধরে
          তোমার আমার খিদেকে
ফ্রীজে রাখা বাসি মাংসের দিকে
     রান্না না হলে বাসি হয় কিছু?

মনে পড়ে

আমার এমনিতে তোমায় মনে পড়ে না
সারাদিন কত কাজে থাকি ...

পদ্ম-পাপড়ি আলো

খুব ভোরবেলা থেকে চারদিকে আমার
         ঝিরঝিরে ভালোবাসার ইলশেগুঁড়ি বৃষ্টি
আমার মুখে চোখে ঠোঁটে লাগছে
   ঝরেঝরে পড়ে যাচ্ছে,
পায়ের পাতা, হাতের আঙুল
        ভিজিয়েছে বিন্দু বিন্দু ভালোবাসারা

  আমি পুরোপুরিভাবে ভিজে

Subscribe to কবিতা