Skip to main content

অন্ধভক্তি আর অন্ধবিদ্বেষ

কথাগুলো অনুকূল চন্দ্রের। ইদানীং প্রধানমন্ত্রী থেকে শুভেন্দুবাবু থেকে থেকেই ওনার নাম করছেন, অবশ্যই ওনার বৃহৎসংখ্যক ভক্তসমাজের ভোটের দিকে তাকিয়ে। কিন্তু কথা হল, উনি এই কথাগুলো, মানে এরকম কথা উনি অনেকবার বলেছেন। ভীষণ স্পষ্টভাবে বলেছেন। এ কথা কি তেনাদের হজম হবে?

পাখিটা মরে না

পার্থক্য শুরু হয় পেন্সিল বক্স আর টিফিন বক্সের মান থেকে। তারপর টিফিন বক্সের ভিতর খাদ্যের মান, প্রকারভেদ থেকে। তারপর ইউনিফর্ম হলে কাপড়ের মান থেকে। সাইকেলের মান থেকে, বেল্টের মান থেকে।

ধর্ম আর আগুন

তিনি কয়েকদিন হল দল পরিবর্তন করেছেন। এবং হিসাব মত যে দলে গেলেন, সে দলে যে সুরটা বাদী সেই সুরে নিজের কথাকেও বাঁধতে সচেষ্ট হয়েছেন। কথা হল সেই দলের প্রধান সুর হল ধর্ম। তো ইনিও ধর্মের সুরেই কথা বলছেন। সে তো বলতেই হবে, সেখানে গোলমাল কিছু নেই। তিনি তো আর হঠাৎ করে কোন রাজ্যে কতদিন ধরে কত মহিলা শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ জানিয়ে যাচ্ছেন চাষাবাদ নীতি নিয়ে সে কথা তুলবেন না, এতো বোঝা

ভ্যাক্সিন

ভ্যাক্সিন নিয়ে আমাদের মনে নানা ভয়, সংশয়। পোলিও ভ্যাক্সিন নিয়ে যখন স্বাস্থ্যকর্মীরা গ্রামে গ্রামে যেতেন তখন তাদের অনেকের মুখে শুনেছি, অনেক লেখায় পড়েছি যে কি হেনস্থার শিকার হতে হত তাদের। অনেক গ্রামে একদম নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছিল তাদের প্রবেশ। শারীরিক নির্যাতনের অবধি উদাহরণ আছে। তখন নিজেকে বেশ শিক্ষিত ভাবতাম। নিজের শিক্ষা নিয়ে গর্ব বোধও করতাম। এখন দেখছি এটা ঠিক শিক্ষা বা

Don't raise issues man

Don't raise issues man! We least bother all those bullshit...

সবাই কি আর জিনিয়াস

মানুষ অভিনয় করতে না শিখলে শুধু কি আর ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি উবে যেত? 

ধর্ম, সমাজ, শিক্ষা, রাজনীতি.... কিছুই টিকত না বৃহদাকারে.....

আরে কত্তা সবাই কি আর জিনিয়াস?.... আবেগ কই... তাই তো গ্লিসাসিরনের ডাক পড়ে বেশি.... মহৎস্বার্থে না হলেও, বৃহৎ স্বার্থে তো বটেই.... জয়গুরু..

ভালো শিক্ষা

সেই ছোটোবেলায় এরকম হত, আপনাদের সঙ্গেও নিশ্চয়ই হয়েছে, ধরুন একজন বল হারিয়ে ফেলেছে, তখন তার উপর দায়িত্ব পড়ত সে যেন মাঠে নতুন বল নিয়ে আসে। কিম্বা ধরুন কেউ কারোর পেন হারিয়ে ফেলেছে, বা পেন্সিল বক্স ইচ্ছা করে ভেঙে দিয়েছে, তখন তাকে কিনে এনে দিতে হত। তারপর আমাদের উঁচু ক্লাসের প্র‍্যাক্টিকাল রুমের কথাই ভাবুন না, কি হত স

জানি পলাশ এসেছে

জানি পলাশ এসেছে

জানি বসন্তের বাতাস বইছে অহরহ

কিন্তু বলো তো প্রেমিক
    এ বসন্তে কিসের দাহ বেশি?
       হৃদয়ের, না পকেটের? 

কে বেশি যাতনাময় 
   বসন্তের কোকিল? 
       নাকি সিলিণ্ডার আর পেট্রোল? 

"রোদনভরা এ বসন্ত, সখী কখনও আসেনি বুঝি আগে"....

চারপাশ

আমার একজন শিক্ষক ছিলেন। ভীষণ বামপন্থী। এমনই বাম যে হৃৎপিণ্ডের মাধ্যমে রক্তসঞ্চালন বোঝাতে গিয়ে বলেছিলেন, বাম অলিন্দ নিলয় দিয়ে শুদ্ধ রক্ত যায়, কারণ বামেরা সব সময় শুদ্ধ।

দৃষ্টিভঙ্গী

যদিও আমরা কথায় কথায় খাজুরাহো, কোনার্কের মূর্তির দিকে আঙুল তুলে বলি, দ্যাখোদিকি আমরা কত উদার, কি নিষ্কাম দৃষ্টিভাবনা আমাদের, তবু মিন্ত্রার ভাগ্যে তা জুটল না। কদিন আগেই গয়নার বিজ্ঞাপন নিয়েও একই ঘটনা ঘটেছিল। 

Subscribe to হাল হকিকৎ