এখন নেই
ঘটনাটা ছিল এই, হলুদ একটা পাতা খসে দীঘির জলে পড়েছিল, ভাসছিল, তার উপর একটা নীল প্রজাপতি এসে বসেছিল।
ঢেউ আর ধোঁয়া
বাড়ির সবাই মন্দিরে। ভূষণবাবু সমুদ্রের ধারে বসলেন। মন্দিরে যান না। শ্রদ্ধা ভক্তি কি জোর করে আসে?
এতবড় নিদারুণ প্রবঞ্চনা
সকাল সাতটা নাগাদ হবে। ফিমেল মেডিক্যাল ওয়ার্ডের সামনে দাঁড়িয়ে। মা ভর্তি আছেন রেলের হাস্পাতালে। হঠাৎ দেখলাম ডাক্তার নার্স সব দৌড়াদৌড়ি করছেন। <
টিপের পাতা
টিপের পাতাটা হাতে নিয়ে বলল, দাম কাল দিলে হবে?
ফায়ারিং স্কোয়াড
উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরোনোর পর পরই প্রত্যেক পাড়ায় একটা করে ফায়ারিং স্কোয়াড খোলা উচিৎ। হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন, ফায়ারিং স্কোয়াড। যারা মোটামুটি সচ্ছল ঘরের ছেলেমেয়
হিরি
সেদিনও এরকম মেঘলা ছিল…. হয় তো বর্ষাকাল হবে… আমি পড়ে ফিরছি… রেলের হাস্পাতালটা পেরিয়েই বিরাট কৃষ্ণচূড়া গাছ… তার মাথার উপর কালো মেঘের ছায়া..গাছটা ফুলে ভর্তি….
ভীড়
मसला वह नहीं है
ऐसेही याद
কাঠামো
সে যখন মধ্যরাতে নদীর তীরে এলো, তখন চাঁদ অস্ত গেছে। তারার আলো।
সমস্যা সেটা নয়
মনে পড়ে
ঝড়ের রাতে
প্রকৃতিং পরমাং
কফি, বেশি চিনি দিয়ে
কফিশপের বাইরে অন্ধকার। ঝড়ে গাছ পড়ে তার ছিঁড়ে গেছে। কফির অর্ডার দিয়ে পারমিতা রাস্তায় এসে দাঁড়ালো
অযৌক্তিক শুদ্ধতা ও কৃচ্ছসাধন
চা দিবস
অনেকদিন ধরে ভুগছিলেন। শয্যাশায়ী ছিলেন একপ্রকার। মারা গেলেন হাসপাতালে। সা
আর এসো না
নেই রে…পড়তে গেছে…..,
ছেঁড়া গামছা
রতিকান্ত মাথাটা পাঁচ জায়গায় ছেঁড়া গামছাটা দিয়ে মুছতে মুছতে বলল, আজ আবার ছ্যানদিদি ধরেছিল… ধুতির খোঁটা, এই বলে পেঁপেটা চৌকির উপর রাখল… গাছটা পুরো ভেঙে গেল জান
না হয়
এমন দিনে তারে বলা যায়
গোপাল ভ্রমন
একভ্যান গোপাল মূর্তি কেন এল দিদি? আপনারা তো পুজোপাঠের ধার ধারতেন না এদ্দিন?
মহা-আপন
ঝড় উঠল। গোঁসাই ফিরছে আশ্রমে। একতারা আর ধুতি সামলাতে সামলাতে গোঁসাই আশ্রমের দরজায় এসে বলল
মা
কই গো তুমি
মাটি, না আকাশ?
সমস্যাটা শুরু হল ছেলেমেয়ে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে। ছেলেটা ক্লাস টুয়েলভে পড়ে
भगबान से कहूंगा
में भगबान
মশাতঙ্ক
অন্য মাতৃদিবস
রম্ভাদেবী যখন নাভি হয়ে গঙ্গায় ভাসছেন, তখন একটা নোঙরে আটকে গেলেন।
মা
সাবাশ ফেলুদা
বাঁশিওয়ালা
মন খারাপ হলে লোকে কত কি করে শুনেছি, আমি স্টেশানে এসে বসি। আজকেও বসেছি। অনেক রাত, তাও বসেছি। স্টেশানের পাখা সারা গরমকাল কেউ বন্ধ করে না। ঘুরেই চলেছে। আমি চোখ
ভায়োলেন্স, নন ভায়োলেন্স
নির্ভার
পাখি জানলার পাশে পেয়ারা গাছটায় এসে বসল। নির্ভার।
দোটানা
বয়ানের দুটো ছাগল চুরি হয়ে যাওয়ার পর বয়ানের সব কিছু ওলটপালট হয়ে গেল। সকালে যা হোক কিছু একটা খেয়ে সারাটাদিন ঝোপেঝাড়ে খুঁজে বেড়ায়। রেললাইন ধরে প্রায় দ
প্রার্থনা
মনুষ্যত্ব
একটা সুখ
দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের বাইরে কচুরির দোকান। প্রচণ্ড ভিড়। শনিবার সকালবেলা। নিশীথের মনে যুদ্ধ জয়ের আনন্দ। বউ
শামুক
খাবারের অর্ডার দিয়ে বসেই আছি। আসবে, জানি।
চাতাল, সাত সকাল
এত সকালে জলখাবার করলে দিদি?
कुछ है
Trकुछ है
বিধান
এবার পুজোয়
মা, এবার পুজোয় বাপের বাড়ি না, ছেলের বাড়ি এসো। দশ হাতে না গো, দুই
যে কথাটা ভাবছিলাম
শান্তি
যখন তুমিই শান্তি
ডিল
(রায়বাহাদুর ছবি বিশ্বাস, পক্ষীপ্রেমী পাহাড়ি স্যান্যাল মহাশয়কে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ওই পাখিতে কি রোস্ট হয়….? তবে ও পাখিতে আমার আগ্রহ নেই…...
অশ্রুমানিক
ছাড়ো তো
আমার যাতায়াতের পথে একটা নীল রঙের দেওয়াল পড়ে। যেতে আসতে তাকাই, চোখে আরাম লাগে।
इस बार आओगे तो
इस बार
চায়ের কাপ
হাতপাখার হাওয়া খেতে খেতে নিরাবরণ স্তনের দিকে আঙুল দেখিয়ে শৈব্যা বলল, তোর বাবা… এই খেয়ে বড় হয়েছে….
পোড়াও
ওকে বলো
ওকে কেউ বলবে, ও যেন কবিতার কাছে ফিরে যায়। এই যে নিন্দার সাতকাহন নিয়ে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে সে, আসলে তো ক্ষোভ নয়, রাগ নয়, এ অভিমান। কবি বলেই যে না ওর এত অভিমান।
এইটুকুই তো
জলের বোতলটা ভরে দাঁড়াতে গিয়ে কোমরে সটকা লেগে গেল। কোনোরকমে নিজের শরীরটা দেওয়ালে ঠেকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকল। দমবন্ধ হয়ে আসছে যন্ত্রণায়। স্লিপডিস্ক হল নাকি<