Skip to main content

নৃপেনবাবু

নৃপেনবাবু না পাহাড়ে গেছেন, না জঙ্গলে, না সমুদ্রে। তাও আজীবন বেজায়
খুশীতে কাটিয়ে দিলেন। কিন্তু অঘোরবাবুর মনে দুঃখ আর যায় না। একদিন সারা ভারতের
আনাচে কানাচে ঘোরা অঘোরবাবু তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, আপনি কোথাও না গিয়ে এত্ত মজাসে থাকেন কি করে?

যে যারে উদ্ধার করে সেই তার ঈশ্বর

মতুয়া শব্দটা আমি প্রথম শুনি ‘শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ কথামৃত’ তে। মতুয়ার বুদ্ধি - রামকৃষ্ণদেবের ভাষায়।
সে মতুয়ার বুদ্ধি মানে কি? নিজের মত সম্বন্ধে অন্ধবিশ্বাস। অবশ্যই রামকৃষ্ণদেব যতবার মতুয়া শব্দটা উচ্চারণ করছেন,
ততবারই নিন্দাত্মক ভাবেই উচ্চারিত হচ্ছে। ফলে আমার ধারণা জন্মেছিল খুব সঙ্কীর্ণ অন্ধবিশ্বাসী কোনো সম্প্রদায়ের কথা রামকৃষ্ণদেব নিশ্চয় বলছেন।

অভিমানী বাইডেন

এই তো কদিন আগে, বউকে তার আপত্তি সত্ত্বেও বন্ধু রং মাখিয়েছিল বলে, কি সুন্দর
টুক করে গুলি করে খুন করে চলে এলো তার বর। কেউ এট্টুও প্রশংসা করল না মানুষটার

কেউ বলেনি

কেউ বলেনি
ভালোবাসতে হবে

তবু না ভালোবেসে কোনো রাস্তা পাবে না
দেখো
...

সেমিকোলন আর দীর্ঘশ্বাস

এই তো
একের পর এক সহ্য করে যাচ্ছি সব
বর্ষা বসন্ত গ্রীষ্ম শীত

এই তো
একের পর এক সহ্য করে যাচ্ছি সব
প্রেম, অপ্রেম, ঈর্ষা, অপমান, শোক

এই তো
সব সহ্য হয়ে যাচ্ছে
কপটতা, ছলনা, ষড়যন্ত্র, প্রতারণা

এই তো
সহ্য হয়ে গেল দেখো

ঝরাপাতা

ঝরাপাতা। ওদের না মনে রেখেছে গাছ, না তাড়া দিচ্ছে মাটি - ওরে এখনই চোখের সামনে থেকে দূর হ... যা... যা যা....

ছেঁড়া চটি

বিশ্বনাথ বক্সি নাস্তিক মানুষ। কিন্তু হলে কি হবে, ঠিক কালী মন্দিরের সামনে এসেই চটিটা ছিঁড়ে গেল। এখনও অনেকটা রাস্তা। এইবার?

গ্রহণ গ্রহণ খেলা

নিন্দুকে তোমায় কি কি বলতে পারে, সেগুলো তুমি আগে থেকেই নিজেকে বলে রাখছ কেন?
নিজেকে বক্সিং এর রিং এ ঢুকিয়ে নিজেকেই ঘুঁষিটুসি মেরে, নিজেকে বিব্রত করে যে কি সুখ পাও বুঝি না বাবা
..

সেই ভিখারিটা

আপ না ডাউন

কোন প্ল্যাটফর্মে বসলে বেশি ভিক্ষা পাবে
ঠিক করতে না পেরে
যে ভিখারিটা প্রথমে জ্যোতিষী
তারপর ঈশ্বরের কাছে গিয়েছিল
...

চেতনা মানে

চেতনা মানে ড্যাবডেবিয়ে খবরের কাগজ গেলা বা ব্রেকিং নিউজে হাবুডুবু খাওয়াই শুধু নয়।
চেতনা মানে গুচ্ছের তথ্য মুখস্থ করে পরীক্ষা পাশ দেওয়াও নয়। চেতনা মানে জেগে থাকা, তাকিয়ে দেখা, কানে শোনা, চেখে দেখা, ছুঁয়ে বোঝাও শুধু নয়।
চেতনা মানে অনুকম্পাও। চেতনা মানে সহমর্মিতাও। ...

রঙের বালতিটা

রঙের বালতিটা উল্টে গেল। গায়ে ছিটে লাগল কয়েক ফোঁটা। রাস্তায় রঙ লাগল। চাকার পর চাকা গড়িয়ে গেল।
এরপর থেকে সে যতবার রাস্তা দিয়ে যায় ততবার রাস্তায় রঙের ছাপটা দেখে। অল্প অল্প করে মিলিয়ে যাচ্ছে। নোংরা হয়ে যাচ্ছে।
...

মধুপ

বলে ঈশ্বরের উপর নির্ভর করো… একি কথা গোঁসাই? যাকে দেখা যায়, ছোঁয়া যায়, যার কথা শোনা যায় তার উপরেই নির্ভর করা যায় না, এদিকে বলে কি যে দেখাশোনার বাইরে তার উপর নির্ভর করো? একি কোনো কাজের কথা হল গোঁসাই?

    গোঁসাই আজ ভীষণ সেজেছে। তার গলায় মালা। পরনে কি চমৎকার নীল কাপড়! মাথায় একটা শিখীপাখা… কি সাজ গো গোঁসাই এ?

এক বিন্দু জল

তুমি তো এক বিন্দু জল
তর্জনীর মাথায় নিয়েও
সেখানে আকাশের ছবি খুঁজতে
আমি এক সমুদ্র জলের সামনে দাঁড়িয়েও

সব ব্যাটাকে চিবিয়ে খাব

সম্রাট অশোক, শিবাজী থেকে রবীন্দ্রনাথ, নজরুল কেউ বেঁচে নেই জেনে সজনীকান্ত ডাক ছেড়ে কাঁদতে শুরু করল। কেউ থামাতে পারে না। বাড়ির লোক, পাড়ার লোক, মিউনিসিপালিটির চেয়ারম্যান কে না এলো। কিন্তু সজনীকান্ত কখনও হাউমাউ করে, কখনও ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদেই চলেছে।

শুনতে পাচ্ছ?

আড়াইটে বাজতে তিন মিনিট বাকি। এত রাতে টয়লেটে যেতে বিরক্তই লাগে। কিন্তু উপায় কি?

উঠল, টয়লেটের দরজায় ঠেলা দিল। দরজা বন্ধ। ভিতর থেকে।

অবিনশ্বর মরিয়াপনা

ছেলেটা তার দম দেওয়া ট্রেনটাকে বলেছিল

ভাঙবি না কোনোদিন
ট্রেনটা একদিন ছাদের কার্ণিশ থেকে পড়ে
স্প্রিংট্রিং বার করে হাঁ হয়ে পড়েছিল কুয়োপাড়ে

প্রথম থেকে ভাবো

শপিংমলের দরজায় দাঁড়ানো

আটান্নোটা বসন্ত মাড়ানো মানুষটা
যে যেতে আসতে হাসিমুখে
কাঁচের দরজাটা খুলে দেয়

তুমি না

তুমি না

আমি বিশ্বাস করেছি
তুমি এলে আমি ভালো থাকব
তুমি না
আমি এই বিশ্বাসকে লালন করেছি
স্বপ্নে, প্রশ্রয়ে, আদরে

ঝড়ের পরে ঘুম পায়

দুটো দেওয়ালের খাঁজে ঝুলটা অনেকদিন ধরেই আছে। মম তাকায়। সরাতে চায় না।
ছোটো একটা মাকড়সা এক কোণে বসে থাকে। মমকে দেখে। মমকে বলে,
আমি তো পাঁচিলের এক কোণে আছি দেখো। তোমাদের এতবড় বাগান, আমার কি একটুও জায়গা হবে না?

শৈশব সুরক্ষিত হোক

আজ অনেকক্ষণ আমরা মাঠে কাটালাম। সে গরু দেখে "হাম্বা" বলে ধরতে যায়। সে মাঠের উপর হাঁটতে হাঁটতে খড়ের টুকরো
মুখে পুরতে চায়। সে আকাশে ওড়া প্লেন দেখে 'ট্রেন' বলে ধরতে যায়। চলতে চলতে আমাদের গল্প হয়।
যদিও আমাদের ভাষায় স্বরবর্ণেরই আধিক্যই বেশি। হাসিতে, চুমুতে, আদরেই আমাদের কাজ চলে যায়। ...

পাখি তুমি উদাস কেন

ঝড়ে উড়ে যাওয়া, ছড়িয়েছিটিয়ে থাকা খড়কুটোরা জিজ্ঞাসা করল,
পাখি তুমি উদাস কেন? কি হারালে? ...

চাঁদের আলো আর গীতবিতান


ঝুলবারান্দায় বসে বসেই বেলা এগারোটা বেজে গেল। সকাল থেকে খাওয়া বলতে এক কাপ করে চা।

আমি কি জানি!

গোবিন্দপদর রাস্তাতে বেরিয়েই মাথাটায় আগুন খেলে গেলো। আজ দোলের দিন, কোথায় মহাপ্রভুর জন্মদিনে মানুষ হরিনাম করবে,

অখণ্ডতা' আর 'সততা'

'অখণ্ডতা' আর 'সততা'র মধ্যে কোনো সম্পর্ক আছে কি? রামকৃষ্ণদেব যখন বলছেন,
টেলিগ্রাফের তারে ফুটো থাকলে খবর যায় না, তখন বলতে চাইছেন তো এই অখণ্ড অনুভবের কথাই?

অস্থাবর

পাগলামি শান্তও তো হয়
এই যে সে
চায়ের দোকানের সামনে উবু হয়ে বসে
সে কি করছে?

স্বপ্ন

বাবার স্বপ্ন ছিল ছেলে অনেক বড় হবে
ছেলেরও স্বপ্ন ছিল সে অনেক বড় হবে

সমস্যা হল
বাবার স্বপ্নে ছেলে থাকলেও
ছেলের স্বপ্নে বাবা ছিল না ...

সংশয়

যে মানুষ খড়ের গাদায় সূঁচ খুঁজতে নিরাশ
সে মানুষও খড়ের গাদায় হাঁটতে যায় না নিশ্চিন্তে
খালি পায়ে ...

জানলাটা

এই যে জানলাটা
এ বিস্মিত হয় না, উদাস হয় না, মুগ্ধ হয় না, অবাক হয় না

'খিল্লি'

তবে আমরা কোন সমাজে বাস করছি? আমাদের উত্তেজনা,
আমাদের রসবোধ, আমাদের শৃঙ্খলাবোধ এমন জায়গায় এসে পৌঁছিয়েছে যে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মানুষ ছাড়া আমাদের সামলানো যায় আজকের দিনে?
আর যদি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মানুষ না পাওয়া যায় তবে তাকে নিয়ে এমন খিল্লির পর্যায়ে চলে যাবে সব?

ভুলতে গেলে যত্ন করতে হয়

..এমন জায়গায় রেখে দিতে হয়
সহজে যাতে চোখে না পড়ে
আবার খুঁজতে চাইলেই যেন
ধরা দেয় হাতের নাগালে
...

An Unquite Mind

মানুষটা ভালোই ছিল। ভালোই থাকে। প্রচুর উৎসাহ, প্রচুর উচ্ছ্বাস। সব ঠিক চলছিল। হঠাৎ করে
সে বদলে গেল। থমকে গেল। নিঝুম হয়ে গেল।
নিস্তেজ হয়ে গেল। এটা বারবার হতে থাকে। মনের মধ্যে যেন দিন-রাত্রি।

পাকদণ্ডী ও ঝিঁঝিপোকা

ছবি তুলতে জানেন? আমাদের একটা ছবি তুলে দেবেন? এই, এই যে, এই বোতামটা চিপলেই খচ্ করে আওয়াজ হবে, হ্যাঁ হ্যাঁ, এইভাবেই, দেখবেন পিছনে ঝর্ণাটা যেন আসে…

মন বাঁচুক

রান্না করতে সকাল থেকেই ইচ্ছা করছে না। সকাল থেকে শুয়ে। মাথাটা ঝিমঝিম করছে।
সারা শরীর দিয়ে মনে হচ্ছে পোকার সারি হেঁটে যাচ্ছে। জানলাটা খোলা। রাস্তা পাশে। দিনদুনিয়া তার মত জেগে। কত উৎসাহ মানুষের।
তার কিছুতেই কোনো উৎসাহ নেই। এরকম মাসের পর মাস চলে। তবু নিজেকে টেনে হিঁচড়ে স্টেশানে নিয়ে যায়। ট্রেনে ওঠায়।
গলায় জোর এনে চীৎকার করে, দিলখুশ… দিলখুশ… গরম গরম… এখনই খান… বাড়ি নিয়ে যান… টাটকা দিলখুশ…

একফোঁটা জল

কচুপাতার উপর একফোঁটা জল। সে জলের উপর সূর্যের আলো পড়ে মনে হচ্ছে যেন মুক্ত।

পাগল দুই হাতে তালি দিয়ে বলল, মুক্ত, মুক্ত।

চারদিকে খবর রটে গেল। পদার্থবিদ এসে বলল, মুক্ত কোথায় হে? এ যে জল, পাতা আর আলোর একত্রিত অবস্থান।

পদার্থবিদ অঙ্ক কষে জলের মধ্যে আলোর প্রতিফলনের হিসাব করে দেখালো। কেন অমন লাগছে তাও বোঝালো।

পাগল হাসল। বলল, তুমি বাড়ি যাও। আমি মুক্ত দেখি।

ভগবতীদেবী

বাংলায় নারীশক্তি বললে প্রথমেই যার কথা মাথায় আসে আমার, তিনি হলেন মা কালী। কোনো
আধ্যাত্মিক বা শাস্ত্রীয় বা দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গী থেকে বলছি না। একদম খাঁটি বিশুদ্ধ সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গী থেকে
বলছি। আমার বোধবুদ্ধির বয়েস হল বাম শাসনের যুগে। ...

ডোন্ট লুক আপ

যে ছেলেমেয়েগুলো ইউক্রেনে ডাক্তারি পড়তে গিয়েছিল,
তারা জানত ইউক্রেনের মানুষের শরীর সম্বন্ধে পড়ে এলে ভারতীয়দের শরীর বুঝতে অসুবিধা হবে না। এই বিশ্বাসেই আরো আরো দেশ থেকে আরো আরো অনেকে এসেছিল,
যারা জানত ইউক্রেনের মানুষের শরীর নিয়ে পড়লেও তাদের নিজেদের দেশে ফিরে মানুষের শরীরের চিকিৎসা করতে, মনের চিকিৎসা করতে বাধা হবে না। বিজ্ঞান একই ভাষায় কথা বলে সারা বিশ্বে। ...

টিফিন

সোনাইয়ের খুব ইচ্ছা সে ক্যাডবেরি বানাতে শেখে। আকাশে ছড়ানো সব জেমসগুলো কুড়িয়ে নিয়ে আসে পকেট ভরে। বড়দের খালি খালি কেন যে সব বাজে বাজে খাবার খাওয়ার ইচ্ছা হয়, সোনাই বুঝে উঠতে পারে না। বাবা কেন রোজ ফুচকা খায় না?

ভক্ত মশা ভগবান

মশারির বাইরে অনেকক্ষণ ধরেই ঘুরছে। ইচ্ছা ভিতরে আসে। গায়ে বসে।

কিন্তু কেন? কারণ খিদে। আমি আছি বলেই ও বেঁচে। আমার রক্তের জন্যেই ওর জন্ম। ..

বেশ

লোকটা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলল, ক্ষমা কোরো। আমি শুধু ভুলের পর ভুলই করে গেলাম জীবনে। ...

বইমেলা 2022

সমস্ত বইমেলা জুড়ে না হয় প্রতিদিন অন্তত দু মিনিট করে নীরবতা পালন হোক,
সবাই দাঁড়িয়ে পড়ুক যে যার জায়গায়, স্থির।...

রামকৃষ্ণদেবের জন্মতিথি

আজ ঠাকুরের জন্মতিথি। রামকৃষ্ণদেবের জন্মতিথি। আমি ঠাকুরকে নিয়ে কি লিখব?
ঠাকুরকে নিয়ে লেখার যোগ্যতা কই আমার? অভিমানের পাহাড় যে সামনে।
বিদ্যা বিনয় দেয়। ...

উৎকণ্ঠা

এই উৎকণ্ঠাটা চেনা। বি আর চোপড়ার মহাভারত হত রবিবার করে। দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণের দৃশ্য দেখানো হচ্ছে।
কি অসহ্য লাগছে। কেউ উঠছে না সিংহাসন ছেড়ে।
কেউ গিয়ে দুঃশাসনের হাতটা চেপে ধরছে না। সবাই চুপ। টিভির স্ক্রিন জুড়ে শুধু কান্না আর চীৎকার, আর্তনাদ। আর কাদের কাদের অট্টহাসি।...

Easily

বুঝবে সমুদ্র

মিষ্টির দোকানের বেঞ্চটা নর্দমার উপর পাতা। নর্দমা নদী না। কিন্তু জলের স্রোত তো। আর এই বড় নর্দমার জলে এত স্রোত যে ময়লা জমে না। একটু দূরে নর্দমার উপরেই দুটো পেচ্ছাপ করার জায়গা বানিয়ে দিয়েছে মিউনিসিপালিটি থেকে। মেয়েদের ওসব করার জন্য আরো ভিতরে যেতে হবে, বাজারের মধ্যে। আর তাদের জন্য?

শূন্যই অনন্তকাল

যখন কোনো শব্দতেই নিজেকে বসানো যাচ্ছে না
যখন নিজের চার দেওয়ালের মধ্যে নিজেই অপরিচিত

আমার আর হবে না দেরি

সবাই উপোস করেছে বাড়িতে। এমনকি তার ন'বছরের ছেলেটা অবধি। মা, বউ, মেয়েও। হরিশের খুব ইচ্ছা সেও একটা মোটর লাগানো বোট কেনে। সারাদিন বৈঠা টেনে টেনে হাতের পেশীগুলো লোহার মত হয়ে গেছে। একটা

বিবেকের অন্ধবিশ্বাস

নিজের ভালো হবে ভেবে এই যে পাথরের মাথায় জল ঢালা, দুধ, বেলপাতা দেওয়া,
উপোস করা, কোথাও কোথাও পুজোর নামে বলি দেওয়া -
এ সব অন্ধবিশ্বাস, নিশ্চয়ই অন্ধবিশ্বাস। তবে আজ ফিকে লাগছে। ...